भांनेिक यहांबनौ রাত্রে বিতাড়িত লোকটি যশোদার সঙ্গে দেখা করিতে আসিল । তার নাম ভুবন, ধৰ্ম্মঘটে সে একজন পাণ্ডা ছিল। আসিয়াই সে বলিল, “বেশ দিদি, বেশ । ভাইকে দিয়ে শেষকালে আমারি ঘাড় ভাঙ্গলে ?” “কি বলছি তুমি ভুবন ?” “যেন জান না কিছু, ন্যাক ঠাকরুণ ! আমিও এর শোধ তুলব, সৰ্ব্বনাশ যদি না করি তোমার আমি-’ গট গট করিয়া ভুবন চলিয়া গেল। যশোদা ভাল করিয়া কিছুই বুঝিতে পারিল না। ভাবিল, নন্দকে দিয়া কাশীবাবু ডাকাইয়া আনায় বলিয়া সে বুঝি রাগ করিয়াছে। ব্যাপারটা কিন্তু তার মনের মধ্যে খচ খচ করিতে লাগিল। নন্দকে দিয়া কাশীবাবু ডাকাইয়া আনে কেন ভুবনকে ? ভুবনকে ডাকিবার লোকের কি তার অভাব ঘটিয়াছিল ? এদিকে সত্যপ্ৰিয় মিলে চাকরী যাওয়ার যেন মরসুম পড়িয়া গেল। একদিন যায়, দু’দিন যায় নন্দ আসিয়া খবর দেয়, সেদিনও সে ভুবনের মত একজনকে ডাকিয়া আনিয়াছিল, কাশীবাবু গালাগালি দিয়া তাকে ছাড়াইয়া দিয়াছেন। ‘ব্যাপার কি মতি ? মতি ভয়ে ভয়ে বলে, “তাতো জানি না চাদের মা ।” সুধীরকে জিজ্ঞাসা করিতে সেও গম্ভীর মুখে বলিল, “জানি না।” যশোদা বলিল, “তোমাদের কি হয়েছে বলত? আমাকে যেন সবাই কেমন এড়িয়ে এড়িয়ে চলছে। ক’দিন থেকে ?” “তোমার এখন কৰ্ত্তবাবু, কাশীবাবু, এনাদের সঙ্গে ভাব, আমরা কি তোমার সঙ্গে মিশতে সাহস পাই।’ যশোদা লম্বা করিয়া টানিয়া বলিল, “ব-টে ! বড় যে লম্বা-চওড়া কথা শিখেছি দেখছি।” সুধীর রাগিয়া বলিল, “যাও যাও, কি আর ক্ষেতি করবে। তুমি, না হয় কাজ থেকে তাড়াবে। গতৱ থাকলে ঢের কাজ পাব ।” 鸭 ‘कांब cर्थक डांकृांव भांब ? মানে সুধীর বলিল না, গুম হইয়া বসিয়া রহিল। কালোর মুখখানাও অন্ধকার, একদিন যে কালে সুধীরকে তাড়াতাড়ি হাজিত হইতে ফিরাইয়া আনার জন্য যশোদার বুকে মুখ লুকাইয়া কঁাদিয়াছিল। একরকম যশোদাই তো সুখীৱকে vet
