পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

开零而洲外伺r丽 Sut করিলেন না ; বাহিরে অপেক্ষা করিতে লাগিলেন। তঁহার আগমনবাৰ্ত্তা পাইল্পাই গৃহিণীর দেহে প্ৰাণ আসিল । তিনি অন্ধকার দেখিতেছিলেন, যেন অকূল সমুদ্রে কূল পাইলেন। নবীনের নিকটে গিয়া কঁদিয়া ফেলিলেন ; তঁহার দাড়িতে হাত দিয়া কত স্নেহের কথা বলিলেন ; এবং তিনি রোগ হইয়াছেন বলিয়া অশ্রুপাত করিতে লাগলেন ; কিন্তু নবীন আর বিলম্ব করিতে পারিতেছেন না। বসুজ মহাশয়ের ঘরে যাইবার জন্য অনুমতি চাহিয়া পাঠাইলেন। গৃহিণী গিয়া বসুজ মহাশয়ের মুখের নিকট অবনত হইয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, “নবীন তোমাকে দেখতে এসেছে, আর কেউতা দেখবার নেই ; সে আসবে কি ? আর কেউ যে দেখবার নেই, তাহা এই বৃদ্ধ কয়দিনে বিলক্ষণ অনুভব করিয়াছেন, সুতরাং অধিক অনুরোধ করিতে হইল না, প্রার্থনা মাত্র অনুমতি দিলেন । নবীন বসুজ মহাশয়ের ঘরে গিয়া, তেঁাহার মুখের নিকট অবনত হইয়া বলিলেন, “জেঠ মহাশয় । আমি এসেছি, কি কষ্ট হচ্চে, আমাকে বলুন।” বসুজ মহাশয় অভ্যর্থনাঙ্গুচক দৃষ্টির দ্বারা নবীনকে বসিতে বলিয়া ক্ষীণস্বরে বলিলেন, “একটু জল।” নবীন জল দিলেন ; ও পাখাখানি লইয়া মস্তকে অল্পে অল্পে বাতাস করিতে লাগিলেন। তিনি অৰ্দ্ধ ঘণ্টা না বসিতে বসিতে বাহির বাড়ীতে ব্ৰজরাজ, পঞ্চ, ও সুরেন গুপ্ত প্ৰভৃতি আসিয়া উপস্থিত ; যদি কোন সাহায্যের প্রয়োজন হয়। নবীনের আর মানুষের অপ্রতুল রহিল না। পঞ্চু ও সুরেন গুপ্ত সে রাত্রি বাহির বাড়ীতেই রহিলেন, নবীন ও রাঙ্গা মা রোগীর নিকট রাত্রি জাগরণ করিলেন। পরদিন প্ৰাতে পঞ্চ একজন ভাল ডাক্তার ডাকিয়া अन्किन । ७द्धांत ৰাবু বলিলেন, “পীড়া अक्षप्ने नाङ्, किरु चाहद्राक्षा व्याख्। করিতে কিছু