o ब्रयौटु-ब्रक्रमोबब्ौ ۹(نی কহিলেন, “মমাত্র ভাবৈকরসং মনঃস্থিতম্”—তাহার প্রতি আমার মন একমাত্র ভাবের রসে অবস্থান করিতেছে। স্থতরাং আনন্দের জন্ত আর-কোনো উপকরণের প্রয়োজনই নাই। ভাব-রসে মুন্দর-অসুন্দরের কঠিন বিচ্ছেদ দূরে চলিয়া যায়। তবু মঙ্গলের মধ্যেও একটা দ্বন্দ্ব আছে। মঙ্গলের বোধ ভালোমনের একটা সংঘাতের অপেক্ষ রাখে। কিন্তু এমনতরো দ্বন্ধের মধ্যে কিছুর পরিসমাপ্তি হইতে পারে না। পরিণাম এক বই দুই নহে। নদী যতক্ষণ চলে, ততক্ষণ তাছার দুই কুলের প্রয়োজন হয়, কিন্তু যেখানে তাহার চলা শেষ হয় সেখানে একমাত্র অকুল সমুদ্র । নদীর চলার দিকটাতে দ্বন্দ্ব, সমাপ্তির দিকটাতে দ্বন্ধের অবসান। আগুন জালাইবার সময় দুই কাঠে ঘষিতে হয়, শিখা যখন জলিয়া উঠে, তখন ছুই কাঠের ঘর্ষণ বন্ধ হইয়া যায়। আমাদের সৌন্দর্যবোধও সেইরূপ ইন্দ্রিয়ের মুখকর ও অনুখকর, জীবনের মঙ্গলকর ও অমঙ্গলকর, এই দুয়ের ঘর্ষণের দ্বন্দ্বে ফুলিঙ্গ বিক্ষেপ করিতে করিতে একদিন যদি পূর্ণভাবে জলিয়া উঠে, তবে তাহার সমস্ত আংশিকতা ও च्वांटलांछ्न निब्ररष्ठ झग्न । তখন কী হয় ? তখন দ্বন্দ্ব ঘুচিয়া গিয়া সমস্তই মুন্দর হয়, তখন সত্য ও সুন্দর একই কথা হইয়া উঠে। তখনই বুঝিতে পারি, সত্যের যথার্থ উপলব্ধিমাত্রই আনন্দ, তাহাই চরম সৌন্দর্য । এই চঞ্চল সংসারে আমরা সত্যের আস্বাদ কোথায় পাই ? যেখানে আমাদের মন বসে। রাস্তার লোক আসিতেছে যাইতেছে, তাহারা আমাদের কাছে ছায়া, তাহাদের উপলব্ধি আমাদের কাছে নিতাস্ত ক্ষীণ বলিয়াই তাহাদের মধ্যে আমাদের আনন্দ নাই। বন্ধুর সত্য আমাদের কাছে গভীর, সেই সত্য আমাদের মনকে আশ্রয় দেয় ; বন্ধুকে যতখানি সত্য বলিয়া জানি, সে আমাদিগকে ততখানি আনন্দ দেয় । যে-দেশ আমার নিকট ভূবৃত্তাস্তের অন্তর্গত একটা নামমাত্র, সে-দেশের লোক সে-দেশের জন্য প্রাণ দেয় । তাহারা দেশকে অত্যস্ত সত্যরূপে জানিতে পারে বলিয়াই তাহার জন্য প্রাণ দিতে পারে । মূঢ়ের কাছে যে-বিস্তা বিভীষিকা, বিন্ধানের কাছে তাহ পরমানদের জিনিস, বিম্বান তাহা লইয়া জীবন কাটাইয়া দিতেছে। তবেই দেখা যাইতেছে, যেখানেই আমাদের কাছে সত্যের উপলদ্ধি সেইখানেই আমরা আনন্দকে দেখিতে পাই। সত্যের অসম্পূর্ণ উপলব্ধিই আনন্দের অভাব। কোনো সত্যে যেখানে আমাদের আনন্দ নাই, সেখানে আমরা সেই সত্যকে জানি भांख, डांश८क नाहे नl। cष-गङा चांभाब्र कांटझ् निब्रङिलग्न नष्ठा ठांश८ङहे चाँबछि প্রেম, তাহাতেই আমার আনন্দ ।
