পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

éy রবীন্দ্র-রচনাবলী তথ্য ও সত্য সাহিত্য বা কলা-রচনায় মানুষের যে-চেষ্টার প্রকাশ, তার সঙ্গে মানুষের খেলা করবার প্রবৃত্তিকে কেউ কেউ এক করে দেখেন । তারা বলেন, খেলার মধ্যে প্রয়োজনসাধনের কোনো কথা নেই, তার উদ্দেশ্য বিশুদ্ধ অবসরবিনোদন ; সাহিত্য ও ললিতকলারও সেই উদ্দেশু। এ সম্বন্ধে আমার কিছু বলবার আছে। আমি কাল বলেছি যে, আমাদের সত্তার একটা দিক হচ্ছে প্রাণধারণ, টিকে থাকা । সেজন্তে আমাদের কতকগুলি স্বাভাবিক বেগ আবেগ আছে। সেই তাগিদেই শিশুরা বিছানায় শুয়ে শুয়ে হাত পা নাড়ে, আরও একটু বড়ো হলে অকারণে ছুটোছুটি করতে থাকে। জীবনযাত্রায় দেহকে ব্যবহার করবার প্রয়োজনে প্রকৃতি এইরকম অনর্থকতার ভান করে আমাদের শিক্ষা দিতে থাকেন। ছোটে। মেয়ে যে-মাতৃভাব নিয়ে জন্মেছে তার পরিচালনার জন্যেই সে পুতুল নিয়ে খেলে। প্রাণধারণের ক্ষেত্রে জিগীষাবৃত্তি একটি প্রধান অস্ত্র ; বালকের তাই প্রকৃতির প্রেরণায় প্রতিযোগিতার খেলায় সেই বৃত্তিতে শান দিতে থাকে। এইরকম খেলাতে আমাদের বিশেষ আনন্দ আছে ; তার কারণ এই যে, প্রয়োজন সাধনের জন্য আমরা যে-সকল প্রবৃত্তি নিয়ে জন্মেছি, প্রয়োজনের উপস্থিত দায়িত্ব থেকে মুক্ত করে নিয়ে তাদের খেলায় প্রকাশ করতে পাই । এই হচ্ছে ফলাসক্তিহীন কর্ম ; এখানে কর্মই চরম লক্ষ্য, খেলাতেই খেলার শেষ । তৎসত্ত্বেও খেলার বৃত্তি জার প্রয়োজনসাধনের বৃত্তি মূলে একই। সেইজন্তে খেলার মধ্যে জীবনযাত্রার নকল এসে পড়ে। BBBB DDDDBB BBDDBB BDDD DDD DD BBDB BBB DD DDD নকল দেখতে পাই । বিড়ালের খেলা ইদুর-শিকারের নকল। খেলার ক্ষেত্র দীৰম্বাত্রা ক্ষেত্রের প্রতিরূপ। অপর পক্ষে, ঘে-প্রকাশচেষ্টার মুখ্য উদ্বেগু হচ্ছে, আপন প্রয়োজনের রূপকে নয়, বিশুদ্ধ আনন্দরূপকে ব্যক্ত করা, সেই চেষ্টারই সাহিত্যগত ফলকে আমি রসলাহিত্য নাম रिश्।ि ८र्वप्न थाक्दाब छप्छ आबाप्नद्र ८६-भूगर्थन चा:श् उाबहे अर्का। फेन्ड्रड १लएक निzब्र गांश्ऊिा वायब छौदन-वjवगाप्प्रब्रट्टे नकल कcद्र षांकि, ७ कथा वजष्ठ cछ यन गांद्र नग्न न। कविडाव्र विषमां याई cशक्-न। ८कन, ७शन-कि, ८ण शनि দৈনিক একটা তুচ্ছ ব্যাপারই হয়, তবু সেই বিষয়টিকে শঙ্খচিত্রে নকল করে ব্যক্ত করা তার উদ্দেশু কখনোই নয় ।