পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্যের পথে । ebr& সেই লণ্ঠন য। কেবল একটি বিশেষ সংকীর্ণ জায়গায় তার সমস্ত জালো সংস্থত করে ; বাকি সব জায়গার সঙ্গে তার অসামঞ্চস্ত গভীর অন্ধকারে ঘনীভূত হয়ে ওঠে। অতএব, লোভের এই সংকীর্ণ ঐক্যের সঙ্গে স্বষ্টির ঐক্যের, রস-সাহিত্য ও ললিতকলার ঐক্যের সম্পূর্ণ তফাত। নিখিলকে ছিন্ন করে হয় লাভ, নিখিলকে এক করে হয় রস । লক্ষপতি টাকার থলি নিয়ে ভেদ ঘোষণা করে ; আর গোলাপ নিখিলের দূত, একের বাতাটি নিয়ে সে ফুটে ওঠে । যে এক অসীম, গোলাপের হৃদয়টুকু পূর্ণ করে সেই তো বিরাজ করে। কীটস তার কবিতায় নিখিল একের সঙ্গে গ্ৰীকপাত্রটির ঐক্যের কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন— Thou silent form, dost tease us out of thought, As doth eternity. ছে নীরব মূতি, তুমি আমাদের মনকে ব্যাকুল করে সকল চিস্তার বাইরে নিয়ে যাও, যেমন নিয়ে যায় অসীম। BBBBS BBB BBB BB BBiDBD DDi BBBB BBB BBB S এইজন্যই সে অনির্বচনীয়, মন এবং বাক্য তার কিনারা না পেয়ে ফিরে ফিরে আসে। . অসীম একের সেই আকুতি যা ঋতুদের ডালায় ডালায় ফুলে ফুলে বারে বারে পূর্ণ হয়েও নিঃশেষিত হল না, সেই স্বষ্টির আকুতিই তে রূপদক্ষের কারুকলার মধ্যে আবিভূত হয়ে আমাদের চিত্তকে চিন্তার বাইরে উদাস ক'রে নিয়ে যায়। অসীম একের আকুতিই তো সেই বেদন যা বেদ বলেছেন, সমস্ত আকাশকে ব্যথিত করে রয়েছে। সে "রোদসী’, ‘ক্রন্দসী’— সে কাদছে। স্বষ্টির কাল্লা রূপে রূপে, আলোয় আলোয়, আকাশে আকাশে নানা আবর্তনে আবর্তিত— স্বর্ষে চন্ত্রে গ্রহে নক্ষত্রে, অণুতে পরমাণুতে, মুখে দুঃখে, জন্মে মরণে। সমস্ত আকাশের সেই কান্না মানুষের অস্তরে এসে বেজেছে । সমস্ত আকাশের সেই কান্নাই একটি স্বন্দর জলপাত্রের রেখায় রেখায় নিঃশব্দ হয়ে দেখা দেয়। এই পাত্র দিয়ে অসীম আকাশের অযুতনিঝরের রসধারা ভরতে হবে ব’লেই শিল্পীর মনে ডাক পড়েছিল , অব্যক্তের গভীরতা থেকে অনির্বচনীয়ের রসধারা । এতে ক’রে যে-রস মামুষের কাছে এসে পৌছবে BB BBS BBDD DB BBD DD DD S tBDD BBB BDD DSDSDD তার জন্তে, ভাড় হোক, গওয হোক, কিছুতেই আসে যায় না। এমন অপরূপ পাত্রের ८८ब्रॉखन को ; कौ दिक्लिब ७ब्र शफ़न, कङ ब्र७ शि८ब्र चैॉक ।। ७'८क गयद्र नडे कब्रा বললে প্রতিবাদ করা যায় না। রূপদক্ষ আপনার চিভকে এই একটি ঘটের উপর