সাহিত্যের পথে 8ఆమో বিধৃত ও বিস্তীর্ণ করতে পারে, তারাই হল এক নেশন । তাদের মধ্যে অঙ্ক যতরকম ভেদ থাক্ তাতে কিছুই আগে ধায় না। বাঙালিকে নেশন বলা যায় না, কেননা বাঙালি এখনো আপন রাষ্ট্রীয় ভাগ্যবিধাতা হয়ে ওঠে নি। অপর দিকে সামাজিক ধর্ম-সম্প্রদায়গত ঐক্যের মধ্যেও বিশেষ দেশের অধিবাসী আত্মপরিচয় দিতে পারে ; যেমন, বলতে পারে, আমরা হিন্দু, বা মুসলমান । কিন্তু বলা বাহুল্য, এ সম্বন্ধেও বাংলায় অনৈক্য রয়েছে। তেমনি বর্ণভেদ হিসাবে ষে-জাতি সেখানেও বাংলায় ভেঙ্গের অন্ত মেই । তার পরে বিজ্ঞানবাদ-আহ্লারে বংশগত বে-জাতি তার নির্ণয় করতে গিয়ে বৈজ্ঞানিকের মানুষের দৈর্ঘ্য, বর্ণ, নাকের উচ্চভ, মাথার বেড় প্রভৃতি নানা বৈচিত্র্যের মাপজোখ BB BBBBB BB DD DDS DBBBS BBSBBD DDD DDBBS যে কোন বংশে জন্মেছি, পণ্ডিতের মত নিয়ে তা ভাবতে গেলে দিশেহার হয়ে যেতে হবে । জন্মলাভের দ্বারা আমরা একটা প্রকাশলাভ করি । এই প্রকাশের পূর্ণত জীবনের পূর্ণতা। রোগতাপ দুর্বলতা অনশন প্রভৃতি বাধা কাটিয়ে যতই সম্পূর্ণরূপে জীবধর্ম পালন করতে পারি ততই আমার জৈব ব্যক্তিত্বের বিকাশ । আমার এই জৈবপ্রকাশের আধার হচ্ছে বিশ্বপ্রকৃতি । কিন্তু, জলস্থল-আকাশ-আলোকের সম্বন্ধস্থত্রে বিশ্বলোকে আমাদের যে-প্রকাশ সেই তো আমাদের একমাত্র প্রকাশ নয়। আমরা মানুষের চিত্তলোকেও জন্মগ্রহণ করেছি । সেই সর্বজনীন চিত্তলোকের সঙ্গে সম্বন্ধযোগে ৰ্যক্তিগত চিত্তের পূর্ণতা দ্বারা আমাদের চিন্ময় প্রকাশ পূর্ণ হয়। এই চিন্ময় প্রকাশের বাহন হচ্ছে ভাষা। ভাষা না থাকলে পরম্পরের সঙ্গে মামুষের অন্তরের সম্বন্ধ অত্যন্ত সংকীর্ণ হত। তাই ৰলছি, বাঙালি বাংলাদেশে জন্মেছে বলেই যে বাঙালি তা নয় ; বাংলাভাষার ভিতর দিয়ে মানুষের চিত্তলোকে বাতায়াতের বিশেষ অধিকার পেয়েছে বলেই সে बांडाणि । ऊाषा चांख्नौबङांब्र चांषांब, ड मांशप्वब टेबव-4ङ्गङिद्ध cध्रब अखबङब्र । জাজকার দিনে মাতৃভাষার গৌরববোধ বাঙালির পক্ষে অত্যন্ত আনন্দের বিষয় হয়েছে ; DDDS BBD DD DB BBBB BBBBB BBDDDD DB BDD DDD DDDDD তারা আপনার যথার্থ পরিচয় দান করতে পারছে । মাকুবের প্রকাশের দুই পিঠ আছে। এক পিঠে তার স্বাস্থস্কৃতি ; আর-এক পিঠে অন্ত সকলের কাছে আপনাকে জানানো । লে যদি অগোচর হয় তবে সে নিস্তাত্ত चकिक्षि९कब्र हटब्र बांग्र । पनि मिcखद्र कां८इहे उॉब्र यंकां* कौ* श्ण उरद cन चरछब्र কাছেও নিজেকে গোচর করতে পারল না। বেখানে তার অগোচরতা লেখানেই লে
