পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্যের পথে 8ծ5 কথাটি আসছে, ‘তুমি জামাকে খুশি করেছ, তুমি ষে জন্মেছ.সেটা ভাষার কাছে সার্থক, छूबि चांबांटक या क्रिग्रह डांब यूना चाबि बानि ' बर्डशांप्नब अहे बागैब ब८षा ভাবীকালের জানও প্রচ্ছন্ন ; ষে-প্রীতি, যে-শ্রদ্ধা সভ্য ও গভীর, সকল কালের সীমা সে অতিক্রম করে ; ক্ষণকালের মধ্যে সে চিরকালের সম্পদ দেয়। আমার বিদায়কাল অধিক দূরে নেই ; এই সময়ে জীৱলোকের জানন্দম্পর্শ তোমাদের এই পরিষদে জামার জন্ত ভোমরা প্রস্তুত রেখেছ, তোমাদের বা দেয় ভাৰীকালের উপরে তার বরাত मां७ नि । ভাৰীকালকে অত্যন্ত বেশি করে জুড়ে বসে থাকব, এমন আশাও নেই, আকাঙ্ক্ষাও নেই। ভবিষ্যতের কবি ভবিষ্যতের আসন সগৌরবে গ্রহণ করবে। আমাদের কাজ তাদেরই স্থান প্রশস্ত করে দেওয়া । মেয়াদ ফুবোলে ৰে-গাছ মরে যায় অনেক দিন থেকে বারা পাতায় সে মাটি তৈরি করে ; সেই মাটিতে খাস্ত জমে থাকে পরবর্তী গাছের জন্তে। ভবিষ্যতের সাহিত্যে জামার জন্তে ঘদি জায়গার টানাটানিও হয় তৰু এ কথা সবাইকে মানতে হবে যে, সাহিত্যের মাটির মধ্যে গোচরে অগোচরে প্রাণের বস্ত কিছু রেখে গেছি। নতুন প্রাণ নতুন রূপ স্বষ্টি করে, কিন্তু পুরাতনের জীবনধারা থেকে বিচ্ছিন্ন হলে সে প্রাণশক্তি পায় না ; আমাদের বাণীর সপ্তকে প্রতিষ্ঠা লাভ করে তবেই ভবিষ্যতের বাণী উপরের সপ্তকে চড়তে পারে। সে সপ্তকের রাগিণী তখন নূতন হবে, কিন্তু পুরাতনকে আশ্রদ্ধা করবার স্পধর্ণ যেন তার না হয়। মনে যেন থাকে, তখনকার কালের পুরাতন এখনকার কালে নূতনের গৌরবেই আবিভূত হয়েছিল। নবযুগ একটা কথা মাঝে মাঝে ভুলে যায়– তার বুঝতে সময় লাগে যে, নূতনত্বে আর নবীনত্বে প্রভেদ আছে। নূতনত্ব কালের ধর্ম, নবীনৰ কালের অতীত। মহারাজ+ বাহান্থর আকাশে মে-জয়ধ্বজ ওড়ান আজ সে নতুন, কাল সে পুরানো। কিন্তু স্বর্ষের রখে ষে জরুণধ্বজ ওড়ে কোটি কোটি যুগ ধরে প্রতিদিনই সে নবীন। একটি বালিকা डांग्न चांचकब्रथांडांब्र चांभांच्च कांइ cथ८क ७कछि बां९ण cञांक ८छ८ब्रङ्लि । चांभि लिएथं দিয়েছিলুম— নূতন সে পলে পলে অতীতে বিলীন, যুগে যুগে বর্তমান সেই তো নৰীন। তৃক বাড়াইয়া তোলে নূতনের স্বর, নবীনের নিত্যস্থধা তৃপ্তি করে পুর। शडेथखिएउ वर्षन नछ घरछे उधनहे बांश्व डांण ईएक न्डनएचत्र चान्कांणन करब ।। পুরাতনের পাত্রে নবীনতার অমৃতরল পরিবেশন করবার শক্তি তাদের নেই, তারা