পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(tes রবীন্দ্র-রচনাবলী আজি আষাঢ়ের মেঘলা আকাশে মন যেন উডো পক্ষী, বাদল-হাওয়ায় কোথা উড়ে যায় অজানা কাদেরে লক্ষি । ঠিকানা তাদের রঙিন মেঘেতে লিখে দেয় দূর শূন্ত, থামে-ভরা চিঠি না যদি পাঠাই হয় না তাহারা ক্ষুণ্ণ ৷ তাহাদের চিঠি আনমনাদের আসে জানালার পাখে, ষে পড়িতে জানে সেই বোঝে মানে— চিঠিখানি সবাকার সে । উত্তর তার কখনো কখনো গেয়েছি আমারি ছন্দে, গুঞ্জন তারি ছড়িয়ে গিয়েছে সিক্ত মাটির গন্ধে । অচিন মিতার সাথে কারবার সে তো কবিদেরই জন্ত, সে অধরা দেয় সংগীতে ধরা, কিন্তু তারা যে অন্ত । জানা-অজানার মাঝখানটাতে নাৎনি করেছে সন্ধি, কবির সাধ্য নাই তারে করে পোস্টাফিসের বন্দী । মর্তের দেহে মেনে যে নিয়েছে বাধন পাঞ্চভৌত্যে, তুমি ছাড়া কারে লাগাব তাহার চার পয়সার দৌত্যে ? জানি এ স্থযোগে চাও কিছু কিছু হাল খবরের অংশ, হায় রে আয়ুতে খবরের কোঠা প্রায় হয়ে এল ধ্বংস । সেদিন ছিলাম সাতাশ-অাটাশ, আশি আজি সমাপন্ন, আমার জীবনে এই সংবাদ সবার অগ্রগণ্য । গৌরীপুর ভবন, কালিম্পঙ ৫ আবাঢ় ১৩৪৫ পাণ্ডুলিপিতে কবিতাটির নিম্নোদ্ভূত কয়েকটি বঞ্জিত ছত্র পাওয়া যায়— রবীক্স-রচনাবলীর ২৪ পৃষ্ঠায় ‘হিস্টরিয়ায় পাওয়া ছত্রটির পর তলোয়ার থাকে সংক্ষেপে তার খাপে, গদার গুরুতা শুধু তার মোট মাপে । ब्रदोटा-ब्रछनांवत्रीब्र २8 शृéांब्र *शनिtग्न cष ७ब्र शांब' इक्लैब्र नब्र ‘রবি’ নাম যদি বলি নাম নহে ওটা, ললাটের পরে জয়তিলকের ফোট, তা হলে শোনাবে অহংকার সে কত, *অপরাজিতা”ও নহে কি তাহারি মতো।