পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৩৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-عب=--سی.پی. ১০ম পঃ } রসতত্ত্ব ও শক্তিসাধনা। \రిgరి আমিত্ব নাই। আর আমি ত এক নহি,—তিনি সমুদ্র, আমরা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র নদী—আমরা প্রেমের আকুল উচ্ছ্বাস লইয়া সকলে গিয়া তাহাতে মিশ্রিত হইব। তখন সমস্ত বিশ্বের পদার্থ তাহাতে মিশিয়া এক হইয়া যাইব । নদী যখন পৃথক্ থাকে,—তখন কেহ গঙ্গা, কেহ যমুনা, কেহ চন্দ্রভাগ, কেহ গোমতী ; কাহারও জল নীল, কাহারও জল শ্বেত, কাহারও জল লোহিত। কোন জলের আস্বাদ মিষ্ট, কেহ লবণাক্ত, কেহ অন্নাস্বাদযুক্ত,–কিন্তু সেই সকল নদী যখন সাগরে মিশে,- তখন তাহাদের সেই বিভিন্নতা দূরীভূত । হইয়া যায়। আমরা যখন পতিরূপ—মহাসাগর-স্বরূপ ভগবানে মিশ্রিত হইব, তখন আমাদের আর ব্যবচ্ছেদ বা বিভিন্নতা থাকিবে না ; আমরা তখন সকলেই পতির ক্রোড়ে পতিরূপ প্রাপ্ত হইব। জীব ভগবানের তটস্থ শক্তি। নিজ অন্তরঙ্গা শক্তিতে । শ্ৰীভগবানের যেরূপ প্রকাশ, জীব-শক্তিতে অবশুই তাহা হে। সঙ্কীর্ণ জীবে ঈশ্বরের বিকাশ অতি সামান্ত । ११, si “ঈশ্বরের তত্ত্ব যৈছে জ্বলিত জলন। জীবের স্বরূপ যৈছে স্ফুলিঙ্গের কণ।” , ". . . ঈশ্বর অনন্ত অগ্নিরাশি, জীব তাহার ক্ষুলিঙ্গের কণামাত্র। সুতরাং জীব অংশশক্তি, ঈশ্বর भूर्लनङिमान्॥ श्रेश्वद्र পরম পুরুষ—জীব অণুগ্রকৃতি।