পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৪২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

3裁° जबिजनौँौ-भांख् ि१९: [ ৪র্থ অঃ ঐ বীজদ্বয়কে একত্রিত করিয়া পুষ্পবৃক্ষের প্রকৃতি ও তদীয় দেহের সার রস সমাকৰ্ষণ করিয়া তন্দ্বারা উহার পুষ্টি ও নিৰ্ম্মাণ করিতে থাকে। ঈদৃশ পোষণ-ক্রিয়ার নাম ভাবনাক্রিয়। এ নিমিত্ত এ অবস্থায় মাতৃশক্তিকে ভাবনা-শক্তি বলা যাইতে পারে। তোমাকে যে ধ্বজ আর কুমুমের কথা বলিয়াছি, তাহার অপর দুইটি নাম ব্যবহৃত হইয়া থাকে। ধ্বজের নাম পুংলিঙ্গ, আর কুসুমের নাম স্ত্রীলিঙ্গ। ধ্বজের মধ্যে পিতৃশক্তির ক্রিয়া হইতেছে ;–পিতৃশক্তি অন্ত নাম পুশক্তি, অতএব ধ্বজটি পিতৃশক্তি বা পুংশক্তির লিঙ্গ, অর্থাৎ পরিচায়ক চিহ্ন, এই জন্য উহার নাম পুংলিঙ্গ। আর কুমুমের নাম স্ত্রীলিঙ্গ। ওখানে মাতৃশক্তির বিকাশ হইতেছে,— মাতৃশক্তিরই নামান্তর স্ত্রীত্বশক্তি। এখুন মাতৃ শক্তির পরবর্তী ক্রির শ্রবণ কর। উক্ত বীজ কোষে রাখিয়া পোষণ করিতে করিতে যখন উহা বৃক্ষত্ব লাভের উপযুক্ত হইবে, তখন দীপ হইতে দীপান্তরের ন্যায় ঐ পুষ্পবৃক্ষের মাতৃ-পিতৃ-শক্তি দ্বিধাভূত হইবে। একাংশে যে জাতীয় পুষ্প সেই জাতীয় বৃক্ষেই থাকিবে, অপরাংশে ঐ ৰাজগুলি কোলে করিয়া বৃক্ষ হইতে বিশ্লিষ্ট হইবে। পরে উহাকে মৃত্তিকারসে সমবেত করিয়া ক্রমে একটি বৃহৎ বৃক্ষাকারে উপস্থিত করিবে। ভাবনাক্রিয়া হইতে আরম্ভ করিয়া এই ক্রিয়া পৰ্য্যত্ত্ব পালন ক্রিয়া। অতএব এই অবস্থায়