পাতা:রাধারাণী-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

फूजैग्न १७ ः झङ्कर्ष भरिक्रम to জন্মান্ধ। তবে যে সে এই রজনী, তদ্বিষয়ে আর সংশয় কি ? S DD DDD DD BBBDD DBB BBBS BBBBS BBB BB BB S M S BBBBBBBBS SBB BB BBB BBB DD DBB iS BB BBtt S BBBDDD DBB BBBS MMMMM দ্বিতীয় জোবানবীও দেখিলাম যে, উহাও ঐ কথিত বালাচুরীর মোকদ্দমায় গৃহীত । হইয়াছিল। এই জোবানবন্দীতে বক্তা রাজচন্দ্র দাস। তিনি একমাত্র কুটুম্ব বলিয়া ঐ অন্নপ্রাশনে উপস্থিত ছিলেন। তিনি হরেকৃষ্ণের শ্বালীপতি বলিয়া আত্মপরিচয় দিতেছেন। এবং চুরীর বিষয় সকল সপ্রমাণ করিতেছেন। বিষ্ণুরাম বলিলেন, “উপস্থিত রাজচন্দ্র দাস সেই রাজচন্দ্র দাস। সংশয় থাকে, ডাকিয় তাহাকে জিজ্ঞাসা করুন।” আমি বলিলাম, “নিম্প্রয়োজন।” বিষ্ণুরাম আরও কতকগুলি দলিল দেখাইলেন, সে সকলের বৃত্তান্ত সবিস্তারে বলিতে গেলে, সকলের ভাল লাগিবে না। ইহা বলিলেই যথেষ্ট হইবে যে, এই রজনী দাসী যে হরেকৃষ্ণ দাসের কন্য, তদ্বিষয়ে আমার সংশয় রহিল না। তখন দেখিলাম, বৃদ্ধ পিতা মাতা লইয়া, অল্পের জন্য কাতর হইয় বেড়াইব । বিষ্ণুরামকে বলিলাম, “মোকদ্দমা করা বৃথা। বিষয় রজনী দাসীর, তাহার বিষয় র্তাহাকে ছাড়িয়া দিব। তবে আমার জ্যেষ্ঠ সহোদর এ বিষয়ে আমার সঙ্গে তুল্যাধিকারী। র্তাহাকে জিজ্ঞাসা করার অপেক্ষ রহিল মাত্র।” আমি একবার আদালতে গিয়া, আসল জোবানবন্দী দেখিয়া আসিলাম। এখন পুরাণ নথি ছিড়িয়া ফেলে, তখন রাখিত। আসল দেখিয়া জানিলাম যে, নকলে কোন কৃত্রিমতা নাই। ** বিষয় রজনীকে ছাড়িয়া দিলাম।