পাতা:লিঙ্গপুরাণ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/২০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পূৰ্ব্বভাগ । মেক্ষ ভোজন যুদ্ধ বিশ্ব স্বীয় প্রিয় বস্তু . লাভ করিতে সমর্থ হয় না। এ ভুবনমণ্ডলে ভব थमब श्देन नकल ऐड़े दख *संद्र यांप्र, औई cष সকল দেখিতে পাইতেছ, তাহারই প্রসাদ-জাত, শুদ্ভিন্ন অন্ত কিছুই এ জগতে মাই। যাহারা অন্ত দেবতার আসক্ত, তাহারা কেবল দুঃখপীড়িত হইয়াই এ জগতে ভ্রমণ করে, অতএব বংস। আমরা তো সেই দেবদেবের পূজা করি নাই, তবে আমরা কোথায় দুগ্ধ পাইব । পূৰ্ব্বজন্মে বিষ্ণু উদ্দেশে সহস্ৰ সহস্ৰ দান কর আর নাই কর । যদি সেই পুৰ্ব্বজন্মে শিব: উদ্দেশে দান করিয়া থাক, তবে তাহাই পাইতে সক্ষম হইবে, নচেৎ নহে। বৎস! আমরা ত তাহা কিছুই করি নাই, তবে আমরা কোথায় পাইব ? মহাতেজ উপমনু্য মাতার এতাদৃশ বাক্যশ্রবণে বালক হইয়াও সেই দুঃখিনী মাতাকে ভক্তিভরে প্রণাম করত বলিলেন; মা ! আর রোদন করিসনে, শোক পরিত্যাগ কর । যদি কোথাও মহাদেব থাকেন. তাহা হইলে, বিলম্বেই হউক, আর অচিরেই হউক, আমি দুৰ্থ-সমুদ্ৰ নিৰ্ম্মাণ করিব, ইহা দৃঢ়নিশ্চয় জানিবে স্থত বলিলেন;–এই বলিয়| সেই মহাপ্রভাব বালক উপমনু, জননীকে প্রণাম করত তাহাকে পরিত্যাগ করিয়া তপস্যা করিতে আরম্ভ করিলেন। জননীও তনয়ুকে, বংস! নিৰ্ব্বিঘ্নে তুমি প্রেমপ্রদ তপস্তা কর, এইরূপ অনুজ্ঞা প্রদান করিলেন ; প্রস্থতির এতাদৃশ অনুজ্ঞা পাইয়ু, বালক হইয়াও সমাহিতচিত্তে হিমালয় পৰ্ব্বতে আগমন করুত অন্ত-চুঃসাধা বায়ু ভক্ষণ পৰ্য্যস্ত ব্রত অবলম্বন করিয়া দুস্তর তপস্যা করিতে লাগিলেন। র্তাহার অপের প্রতাপে সমস্ত জগৎ উত্তপ্ত হইয়া উঠিল। তখন দেবপতিগণ বিষ্ণুসকাশে আগমন করিয়া প্রণাম করত সমস্ত বৃত্তান্ত নিবেদন করিলেন। ভগবান পুরুষোত্তম তাহাদিগের এতাদৃশ বাক্য শ্রবণে—“ইহার তত্ত্ব কি ?” এইরূপ চিন্তা করিয়া তাহার কারণ অবগত হইলেন। পরে সত্ত্বরগতিতে মন্দরপর্বতে মহেশ্বরের সাক্ষাৎকারবাসনায় আগমন করিলেন। বিষ্ণু সেই সুরম্য গিরিবরে আগমন করিয়া দেবকে সাক্ষাং করিয়া প্ৰণাম করত কৃতাঞ্জলিপুটে বললেন, ভগবান! উপমত্যু নামে এক ব্রাহ্মণ হন্ধের নিমিত্ত তপস্যা করিয়া এই জগতকে দগ্ধ করিবার উদ্যোগ করছেন ; এক্ষণে আপনি তঁহকে নিবারণ করুন। বিকুর তাশ স্বাক্যশ্রবণে দেবদেব ঐ জ্বরকাশেই ইন্দ্ররূপ ধারণ ృtyసి অনন্তর সদাশিৰ সুরপতি ইক্রফ্লপ ধারণ করিয়া, সুরামুর সিদ্ধ ও মহা হস্তিগণের সহিত শ্বেণ্ডবর্ণগঞ্জরোহণে মুনি উপমত্যুর আশ্রমে গমন করিলেঙ্গ । সেই সময় সহস্ৰদীধিতি সূৰ্য্য হস্তীতে আরোহণ করিয়া বামহস্তে সব ব্যজন ও দক্ষিণহস্তে গ্রহণ করত দেই শচীর দহিঙ উপবিষ্ট পাকশাসমল্পী শিবকে সেবা করিতে লাগিলেন। শত্রুরূপী ভগবান সদাশিব সেই গেভচ্ছত্র দ্বারা চত্রন্থি বিভূক্তি মঙ্গর পর্বতের গুীয় শোভা পাইতে লাগিলেন। পরমেশ্বর এই প্রকারে শক্ররূপ ধারণ করিয়া সেই মহাতেজ উপমনুকে কৃপা বিতরণ করিবার নিমিত্ত তাহার আশ্রমে উপস্থিত হইলেন। মুন্নি উপমহা শক্ররূপধারী পরমেশ্বর শিবকে আগত দেখিয়া, র্তাহাকে ইন্দ্রই ভাবিয়া অবমত মস্তকে প্রণাম করত বলিলেন ; আজ আমার এই আশ্রম পবিত্র হইল। যেহেতু জগন্নাথ সুররাজ প্ৰভু শচীপতি, ভানুর সহিত স্বয়ং এ দীনের আশ্রমে আগত হইয়াছেন এই কথা বলিয়া উপমত্যু কৃতাঞ্জলিপুটে অবস্থিত হইলেন দেখিয়া, দেবেন্দ্ররূপী শঙ্কর গভীরবচনে বলিলেন, হে হুব্রত! তোমার এতাদৃশ তপস্ত দেখিয়া আমি অতিশয় সন্তুষ্ট হইয়াছি, এক্ষণে বর প্রার্থনা কর। হে মহামতে ধৌম্যাগ্রজ ! তোমার যাহা অভিলম্বিত আছে, আহি তৎক্ষণাৎ তাহ প্রদান , ইহাতে কোন সন্দেহ নাই জানিবে। ইন্দ্ররূপী হরকে এইরূপ বরদানে উন্মুখ দেখিয়া, মুনিসত্তম উপমন্ত্রা করযোড়ে প্রার্থনা করিলেন ; আমার এই ঐার্থনা যেন ভূতভাবন ভগবান ত্রিলোচনে অচলা ভক্তি থাকে ; প্রভু-ইন্দ্ররূপী প্রথমপতি উপমত্যুর এতাদৃশ বাক্য শ্রবণে কৃত্রিম কোপ প্রকাশ করত ক্রোধে অধীর হুইয়া সবেগে বলিলেন, দেবর্ষে ! আমি যে দেবরাজ ঈশ্বর, আমিই যেত্রিলোক্ষেরে অধিপতি এবং ত্রিভুবনে এহেন কেহ নাই যে, আমি তাহার নমস্ত নহি, ইহা কি তুমি জান না ? অতএব হে মুদিধর! ভূমি আমারই ভক্ত হও, আমাকেই নিয়ত অৰ্চনা কর। তোমাকে নিখিল মঙ্গলাস্পদ করিতেছি, দিওঁ৭ শিবকে পরিত্যাগ কর । উপমত্যু শক্রের এভাগ শ্রোত্র বিদারণ-বাক্য শ্রবণে শুভ পঞ্চাক্ষর মন্ত্র জপ করত বলিলেন; বিবেচনা করি, তুমি কোনও দৈত্যাধৰ্ম আমার ধর্মবিশ্ন করিতে ইঞ্জরপ ধারণ করিয়া এখানে আগমন করিয়াছ, ইহাতে কোনও সক্ষেই লাইশ -- - - - - বলিদাপরায়ণ ভূমি স্বয়ংই । धश्नंशश्করিয়া গমন করিতে মতি করিলেন। ১-২৪ | £, দেবের নিগুপতৃ প্ৰকাশ করিা নিজের মুখত