পাতা:লিঙ্গপুরাণ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

82 শতঞ্চক, শিব পঞ্চব্রহ্ম, স্বত্র ও কেবল প্রণব এই সকল । মন্ত্র দ্বারা সকলপাপনাশ জন্ত দেবদেব শিবকে স্নান কুল্লাইবে; পরে বস্ত্র, যজ্ঞোপবীত তথা আচমনীয়, গন্ধ, পুষ্প, ধূপ, দীপ, ও অন্ন ক্রমে দিবে এবং সুগন্ধি জল ও পুর্ন আচমনীয় দান করবে। ৪০—৪৭। মুকুট, শুভচ্ছন্ন (রস্কালঙ্কার ) ও অন্যান্ত ভূষণ প্রণব পাঠে দিবে, মূখবাগদি তামূলও দান করিবে। অনন্তর স্ফটিক সদৃশ শুক্লবৰ্ণ, নিষ্কল, অধিনালী দেবগণের কারণস্বরূপ শিব সৰ্ব্বলোকময় ব্ৰহ্মা, ৰিষ্ণু, রুদ্রাদি, ঋষিগণ জন্তান্ত দেবগণ বেদবিদগণ ও বেদাস্তের অগোচর শ্রুতি এই কথা কহে। এবং আদি, মধ্য, অস্ত-রহিত গুৰুরোগীর ভেষজ স্বরূপ শিবলিঙ্গস্থিত শিব বলিঙ্ক কথিত হয়, উহাকে প্রণব দ্বারা শিবলিঙ্গের মস্তকে পূজা করিবে। স্তব, যথাবিধি জপ, নমস্কার ও প্রদক্ষিণ করিবে। অনস্তর বিশেষার্ধ্য দান করিয়া চরণদ্বয়ে পুষ্পাঞ্জলি দানানত্তর প্রণিপাতাস্তে লিঙ্গপুরাণ । তত্বাত্মক পুরুষখাত ও জীব। প্রকৃতি, মহত্তত্ব, অহঙ্কার, পঞ্চতন্মাত্র, (শব্দতমাত্র, রূপতন্মাত্র, গন্ধতস্মাত্র রসতন্মাত্র ও স্পশর্তস্মাত্র,) কৰ্ম্মেশ্রিয় পঞ্চ (বাক্, পাণি, পান, পায়ু ও উপস্থ) পঞ্চ বুদ্ধপ্রিয় (কর্ণ, চক্ষু, রসন, নাসিক এবং ত্বকৃ) এবং মন পঞ্চভূত (ক্ষিতি, জল,তেজ, বায়ু ও আকাশ) এই চতুৰ্ব্বিংশতি তত্ত্ব। শিব, ষড়বিংশ স্বরূপ। এই মহেশ্বর ব্রহ্মারও কৰ্ত্ত ও ভৰ্ত্তা। এই শঙ্কর রুদ্র হিরণ্যগর্ভে ব্ৰহ্মাকে উৎপাস করিয়াছিলেন, ইহাকেই বিশ্বাধিক বিশ্বেত্ব আৰু বিশ্বরূপ বলিয়া লোকে স্মরণ করিয়া থাকে। যে রূপপিতা-মাতা ব্যতিরেকে সস্তান জন্মে না, সেইরূপ শিৰ ব্যতীত জগতের উৎপত্তি হয় নাই ॥ ১—১১ ॥ সনৎকুমার কছিলেন, যদি মহেশ্বর জগতের কৰ্ত্ত, কারয়িত, এইরূপ প্রতিপন্ন হন এবং জীবগণের পরাধীমতাবশতঃ ও ঈশ্বরে নির্ণত ও বৈষম্যের বিরহপ্রযুক্ত যদি বন্ধ স্বহৃদয়ে শিবকে আনয়ন করিবে, এইরূপ উত্তম মোক্ষ ব্যবস্থানুরোধে ও মহেশ্বরে যুক্তিদাতৃত্ব সম্ভাবনা সংক্ষেপে শিবলিঙ্গার্জনবিধি কথিত হইল। অদ্য হয়, তবে তিনি কেন শুদ্ধ বুদ্ধ নিত্য নিষ্কল পরমেশ্বর আমি তোমার নিকট আভ্যন্তরপূজাবিধি কহি ও পরমাত্মা কিংবা অনিষ্কল ও অকৰ্ম্মণ্য এইরূপ তেছি । ৪৮-৫৪ । ব্যবহৃত হন এবং তঁহতে জগতের কর্তৃত্বই বা কিরূপে সম্ভবপর হয় ? শৈলাদি কহিলেন, কাল সব সপ্তবিংশ অধ্যায় সমাপ্ত। ಛನ್ದ কালকে পরমেশ্বর প্রেরণ করিয়াছেন, র্তাহার কর্তৃত্ব নাই, সেই পরমেশ্বর শিব নিষ্কল, এইটি ¢ïï নিষ্কল মনই জানিতে পারেন ॥ ১২-১৪ কৰ্ম্ম অষ্টাবিংশ অধ্যায় । দ্বারাই তাহার জগৎ প্রতিষ্ঠিত রহিয়াছে। দেব শৈলাদি কহিলেন, হৃদয়ে অগ্নিমণ্ডল স্বৰ্য্যমণ্ডল ও চন্দ্রমণ্ডল ক্রমে চিন্তা করিয়া তার উপর গুণত্রয় ও আত্মত্রয় ক্রমে স্থিত তদুপরি শুদ্ধ সম্পূর্ণাকৃতি অৰ্দ্ধনারীশ্বরদেহ মহাদেবকে ধ্যানবিং ব্যক্তি পূজা করবে। সেই মহাদেলচিস্তকের চিস্তনীয় বিষয় বৰ্ত্তমান ঘদিও বহু প্রকার, তাহা হইলেও শিববিষয়িণী চিন্তাই শিবচিস্তকের আবগুক, অন্তথা অর্থাৎ অভেদবুদ্ধি ন হইলে শিবৰিঞ্জিী চিন্তা উপপন্ন হয় না। সেই হেতুক , ধ্যান, যজমান ও প্রয়োজন এই কয়টকে শিবরূপে স্মরণ করবে। অন্তথা জীবের ইহ শরীরে কখনও শিবাত্মক ব্ৰহ্মজ্ঞানের বিষয় হয় না । পুর শৰে দেহ,সেই দেহে নিশান, তিনিই পুরুষপজবাচ। বঙ্গৰৱালা ইষ্টথেকে বঙ্গল (পুজা) করে খে, আহাঁকৈ ধর্ণমান কহে, যজমানই পুরুষ। ধোয় মথসঞ্চলের সাময়িন, ফনিষ্টি (মহাসুখ), eBDB BBB DDBB DDHDSDDDSBBBBS विमन्दिा फरु ; ििष्ट्रेडक्रश्न ९-6शङ्ग," सहिन দেবের অষ্টমূৰ্ত্তি (ক্ষিত্যাদি) স্বরূপই জগৎ, আকাশবিনা জগৎ হয় না, আকাশ তাহার মূৰ্ত্তি এবং পৃথিবীবায়ুতেজোবারি বিনা জগৎ সম্ভব হয় না এবং যজমান বিনাও তাহা সস্তবে না। স্বৰ্ধ-চন্দ্র বিনা লোক সস্তুত হয় না, এই সকল পদার্থ প্রভু মহাদেবের শরীর। বিচার করিলে সেই রুদ্র দেবেরই এই চরাচর স্কুলদেহ । হে দ্বিজোত্তমগণ ঋষিগণ র্তাহার সেইটাই স্বক্ষ শরীর কহেন, ষে শরীর বাক্য ও মনের অগোচর, বিম্বা পুরুষ, কেন ব্ৰহ্মনদে ভীত হন ? সেই পিনাকী হইতে আনন্দ জ্ঞাত হইয় তাহার ভয় করা উচিত নহে। ১৫—২১। যা কিছুভাব পদার্থ আছে, তৎসমস্তই রুদ্রের বিভূতি এইরূপ বিবেচনা করিয়া তত্ত্বদণি-মুনিগঞ্জ, সকলই রুদ্র অর্থাং রুক্সময় এইরূপ কহিরা থাকেন। এই সমুদয় জগৎ ব্রহ্মময়। রুদ্র, সৰ্ব্বলী ও ঈশ্বর। মহাদেব, পুরুষ (জীবাত্মা) ७त कलिक क्लिनडेशाननिर्किंडेश्हेलध द श्रृङ्खल !