事壬F দুইটি মূক্তন রাজবংশ মহীপালদেবের পর হইতে আবার পালবংশের অবনতি ঘটে, এই সময়ে একটি নূতন রাজবংশ পূর্ববঙ্গে প্রতিষ্ঠা লাভ করিতেছিল, এই বংশ চন্দ্র রাজবংশ নামে বিখ্যাত । এই বংশের একজন রাজাই বিখ্যাত হুইয়াছিলেন । তাহার নাম শ্ৰীচন্দ্র। ক্রীচন্দ্রের পিতার নাম ত্ৰৈলোকচন্দ্র। ইনি প্রথমে চঞ্জস্বীপে বা বর্তমান বরিশাল জেলার - ভিকলভে ৰাঙ্গণহনী পৰিছত • • দেখিয়াই বুঝা যায়। ঐ স্থান আজকাল রামপাল বলিয়া পরিচিত । বিক্রমপুর-রামপাল প্রাচীন বিক্রমপুর নগরী বা রামপালে যে সকল ইষ্টকালয় ছিল তদ্বারা ঢাকা নগরীর অনেকানেক ইষ্টকালয় নিৰ্ম্মিত হইয়াছে রামপাল একটি বৃহৎ স্থান । উহার এক অংশের নাম শাখারী বাজার। পূৰ্ব্বে তথায় অনেক শাখার জাতি বাস রামপাল দীঘি-বিক্রমপুর রাজা হন। ইহঁার পুত্র শ্রচন্দ্র কিন্তু সমস্ত পূৰ্ব্ববঙ্গের অর্থাৎ ত্রিপুরা, নোয়াখালি, ঢাকা, ফরিদপুর, ও বরিশাল জেলা জুড়িয়া বেশ একটি মাঝারি রকমের রাজ্য প্রতিষ্ঠিত করিয়া ফেলিলেন। এই शrarव शक्षिानैौ घ्शि &ीवियमश्झ । “ं বিক্রমপুর নগরের ভগ্নাবশেষ আজিও ঢাকা জেলার বিক্রমপুর পরগণায় দেখিতে পাওয়া যায়। এক সময়ে বিক্রমপুর প্রকাও নগর ছিল, তাহা উহার ভগ্নাবশেষ, করিত। পরে যখন ঢাকা নগরীর পত্তন হয়, তখন: তাহার (শাঁখারীরা ) তথা হইতে ঢাকাতে যাইয়া বাল এবং ব্যবসায় কবিতে মারম্ভ করে । রামপালের পশ্চিমাংশের নাম রথুরামপুর। রামপালে চৌগড়ার বা গড়ের অস্ক নাই। এ স্থানের মৃত্তিকাগর্ত হইতে অনেক প্রাচীন দেবদেবীর মুঠি, মুদ্রা, মূল্যবান হীরক এবং বল্লালবাড়ী নামক প্রাচীন রাজবাড়ীর ধ্বংসাবশেষ, বাধা আদমের মসজিদ, দা ও পুষ্করিণী - t
i