পাতা:শিশু-ভারতী - অষ্টম খণ্ড.djvu/২৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

تم مج--مممم; تبا =ि=ाडee-ड८Tन्ज्ञ डठ হত আরও বেশী

  • ाकड কোনটা

সীসার তালটা নেওয়া ভারী। সেই সীসার তালে লাগান নানারকমের ছোট খাটো পাত্র। সরীর গড়ন কোনটা ঠোঙ্গার মতন, কোনটা - বা নল । সমুদ্রতলের বালি, কাকর, পাক কাদার নমুনা কিছু কিছু উঠে আসত এই সব পাত্রের মধ্যে। সেকালে এইরকম একটা মোটা মেঠো উপায়ে কিনারের কাছাকাছি সমুদ্রগর্ভের তত্ত্বানুসন্ধান অনেক fদন চলেছিল। আন্দাজ ১৮৪০ খৃষ্টাব্দে স্তর জেমস রস দক্ষিণ মেরু প্রদেশে ছোট নৌকার উপর থেকে এই রকম কাছি ফেলে ফেলে তিন হাজার বাম পর্যান্ত গভীর সমুদ্রের মাপ নিয়েছিলেন। অবশ্য বুঝতেই পারছ যে তিন হাজার বাম কাছি পদ্মার খালাসীদের মত হাতে ছাড়া সম্ভব নয়। তাই কাছি জড়ান থাকত এক প্রকাণ্ড কাঠিমের ওপর, আর এমন ব্যবস্থা ছিল যে প্রত্যেক একশো বাম কাছি ছাড়লেই আপনা হতে তার একটা হিসাব থেকে যেত। তবু দেখা গেল যে মাপটা সম্পূর্ণ নিভুল নেওয়া হচ্ছে না, কেন-না অত নীচে সীসার তালটা ঠিক কোন সময়ে তলায় ঠেকত তা বোঝা যেত না। রস সাহেব নিজেই এ কথা বুঝতে পারলেন । ফলে মাপ যন্ত্রের উন্নতির নানা চেষ্টা হতে থাকল। ১৮৫৪ খৃষ্টাব্দে আমেরিকার নৌবহরের সেনানী ব্রুক সাহেব এক নূতন উপায় উদ্ভাবন করলেন। কাছির ডগায় তিনি সীসার তালের বদলে একটা ভারী যন্ত্র ঝুলিয়ে দিলেন। সেই যন্ত্র ওলায় ঠেকলেই তার খানিকটা ভাগ খসে পড়ত আর রশির টান থেকে তৎক্ষণাৎ বোঝা যেত যে যন্ত্র তলায় পৌছে গেছে, ভুলচুকের কোন সম্ভাবনা থাকত না। এর পর দ্রুতগতিতে ক্রকের এই যন্ত্রের নানা do 8 R জল মাপিবার যন্ত্র -- রকমের পরিণ তি হতে লাগল। সমস্ত কথা তো মা দে র জানার দরকার নেই। তবে একটা যন্ত্রের ছবি এইখানে দিচ্ছি সেইটা ভাল করে দে খ লে ই সব ব্যাপারটা ঠিক বুঝতে পারবে । এর নাম Baillie Sound ing Machine | ડન્ફર-૧૭ શું છે : চেলেঞ্জার জাহাজের অভিযানে এই যন্ত্রের ব্যবহার হ য়ে ছি ল । মোটা শণের কাছিতে ঝুলিয়ে এই কল জলে নামান হত । এর ওজন ছিল মোট প্রায় সাড়ে চার মণ । ঠিক মাঝখানে একটি নল, তার ব হ র কম বেশী আ ড়া ই ইঞ্চি । * चैौ द्र न भू च ब्र ত লা য় পেী ছ লে নলটা সে খা ন কা র লাল পাকের মধ্যে প্রায় এক হাত গেড়ে যেত। কাছি ঢিলে হওয়া মাত্র নলের চারি পাশের डां द्रौ ७ छ रन ब्र চাকতি গুলো খসে -