পাতা:শিশু-ভারতী - অষ্টম খণ্ড.djvu/২৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

on


পড়ত। কা ছিতে আবার টান দিলে নল উ পরে উঠে আ-স ত, চা ক তি নীচেই পড়ে থাকত। नन छेtठे यांनाब्र সঙ্গে সঙ্গে তার নীচে র মুখে যে v al v e, poilstæl আছে সেটা আপন হতে বন্ধ ছয়ে যেত ८ठ उ uप्रम মাটি কাদা বেরিয়ে যেতে পারত না । এই রকমে চেলেঞ্জারের পণ্ডিতেরা প্রতি বারে প্রায় এক quart বোতল ভরা পাকের নমুনা সংগ্ৰহ করতেন। অনুবীক্ষণ যন্ত্রে সেই পাক তন্ন তন্ন করে দেখে সমুদ্রতল সম্বন্ধে অনেক তথ্য র্তারা আবিষ্কার করেছিলেন। লিউকাস ইত্যাদি আরও কয়েক রকমের যন্ত্র আছে, তাতে শণের কাছির বদলে ধাতব তারের রশি ব্যবহার হয়। ঐ সব যন্ত্রের তলায় মাটি কাদা সংগ্রহের ব্যবস্থাও নানা রকমের করা হয়েছে। তবে সর্বত্রই সনযুক্র ভল T : জল মাপিবার যন্ত্র এই এক নিয়ম যে যন্ত্র তলায় ঠেকবামাত্র উপরে খবর পৌঁছায়, রশি লোল হলেই ওজনটা খসে পড়ে আর উঠে আসবার সময় মাটি ভরা নল বা পাত্রের মুখ আপনা হতে বন্ধ হয়ে যায়। আর এক বৈজ্ঞানিক উপায়ে সাগর জলের গভীরত্ব নির্ণয় করা হয়ে থাকে। উপরে জাহাজে একটা ঘণ্টা বাজিয়ে দেখা হয় তলা থেকে তার প্রতিধ্বনি আসতে কত্ত সময় লাগে। জলে কত ক্ষণে কত দুর শব্দ চলে তা জানা আছে। স্বতরাং প্রতিধ্বনি কতটা দূর থেকে আসছে সেটা একটু হিসাব করলেই বার করা যায়। আজকাল এরই একটু রকমারি করে অনেক জায়গায় জলের গভীরতা মাপা হয় । জাহাজের মধ্যে ঘণ্টা না বাজিয়ে জাহাজের একটু বাহিরে একটা বোমা ফোটে, তারপর সূক্ষম বৈজ্ঞানিক উপায়ে দেখা হয় যে কতক্ষণে সেই বোমার আওয়াজের প্রতিধ্বনি সমুদ্রতল থেকে ফিরে আসে। এই হিসাব করা হয় Radio বা বৈদ্যুতিক তরঙ্গের সাহায্যে। এ সম্বন্ধে বেশী কথা বলব না, তোমরা বুঝবে না। তবে প্রায় ১৯৩০ খৃষ্টাব্দে বরফ ঢাকা দুর্গম দক্ষিণ মেরু সাগরে এই পরীক্ষার দ্বারা Byrd সাহেব সহজেই নির্ণয় করেছিলেন নীচের সমুদ্রের জলই বা কত গভীর, আর উপরের বরফ স্তরই বা কত পুরু। সমুদ্রগর্ভের মাপজোক নেওয়া সম্বন্ধে তোমাদের একটু ধারণা হল ত ! এইবার সমুদ্রতলের উপাদান সম্বন্ধে সামান্য কিছু বলব। তোমরা জান যে ক্ষি{sমণ্ডল একটার উপর একটা এই রকম নান৷ স্তর দ্বারা গঠিত। ডাঙ্গার উপর এটা সহজেচ দেখা যায়, বোঝা যায়। ক্রমাগত ঝড় Woe Be --- پیامهابخانه هسته ها به هم به هم همهٔ