পাতা:শিশু-ভারতী - তৃতীয় খণ্ড.djvu/১৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

向... هـهـاهـ -8 ভাল্লভীৰু দক্ষশল ও পার্শলিৰ পারি ; আর শরীর বিজ্ঞানের সাহায্যে আমরা চুঙ্কুর গঠন ও ক্রিয়া প্রণাণী জানিয়া থাকি। এই জ্ঞান হইতে চিকিৎসা প্রভৃতি ব্যাপারে মানুষের প্রচুর উপকার হইয়া থাকে ; স্বতবাং এ সব জ্ঞান তুচ্ছ পিষয় নহে। তথাপি, দর্শনের অনুসন্ধান এসব জিজ্ঞাসা চরিতার্থ করিতে চাহে না। এ সব বিষয় বিজ্ঞানের অন্তভূক্ত। আলোক কি, তাপ কি, বিদ্যুৎ কি, এই সব ক্ষুদ্রবৃহৎ বিক্ষিপ্ত সত্যেব অনুসন্ধান করিয়া পদার্থ বিজ্ঞান সাধারণ ভাবে জড় জগৎটা কি, সে-সম্বন্ধেও একটা সিদ্ধান্তে উপনীত হয়। তেমনি, চক্ষু, কৰ্ণ প্রভৃতির আলোচনা করিয়াসাবা দেছটসম্বন্ধে শরীর-বিজ্ঞানও একটা সিদ্ধান্ত করে। আবাল মানুষের দেহের সঙ্গে অন্যান্য প্রাণীর দেহের তুলনা করিষা, বিজ্ঞানের অসুসন্ধান জীবদেহ সম্বন্ধে একটা বিষ্ণু ততর সিদ্ধান্তে উপনীত হয। তারপর, জড ও চেতনের তুলনামূলক আলোচনা করিয়া চেতনের স্বরূপ, তাহার উৎপত্তি ও অভিব্যক্তি এবং জড় হইতে তাহার পার্থক্য প্রভৃতি বিষয়ে বিজ্ঞান কতকগুলি সাধারণ সত্যের আবিস্কাপ করে। এ সমস্তই বিজ্ঞানের এলাকার অন্তভুক্ত । কিন্তু এই পৰ্য্যন্তই বিজ্ঞানের সিমান। এক পর দর্শনের রাজত্ব। বিজ্ঞান এই বিরাট বিশ্বের বিভিন্ন প্রদেশ পর্যবেক্ষণ করিয়া কতকগুলি সাধারণ সত্যের অনুসন্ধান পায় বটে, কিন্তু তাহা দ্বারা সমগ্র বিশ্বের কোন সমীচীন বাখ্যা হয়না—তাহারপ্রদেশ-বিশেষের ব্যাখ্যা হয় মাত্র। প্রাণিদেহের ব্যাখ্যা দ্বার। আমরা পৰ্ব্বত-দেহের ব্যাখ্যা করিতে পারিনা। প্রাণিদেহের ব্যাখ্যা-প্রণালী আরও বিস্তৃতভাবে প্রয়োগ করিলেতাহা দ্বারা উদ্ভিদ-দেহেরও ব্যাখ্যা হইতে পারে বটে, এবং এই ব্যাখ্য'-প্ৰণালী আরও বিস্তুত করিয়া আমরা হয় ত পৰ্ব্বত-দেহেরও আংশিক ব্যাখ্যা করিতে পারি। এই ভাবে বিজ্ঞানের ব্যাখ্যা-প্রণালী যে ক্রমশ: বিস্তৃত হইতেছে না, এমননয়। কিন্তু তথাপি, এই সব কোন ব্যাখ্যা-প্রণালী দ্বারাই জীব ও অজীব, চেতন ও অচেতন—সমস্ত ৰিশ্বের এক সঙ্গে কোন বাখ্যা দেওয়া যায় না। তাহ দিতে গেলেই বিজ্ঞানের সীমা অতিক্রম করিয়াদর্শনের রাজ্যেপদাপর্ণ করিতে হয়। সমগ্র বিশ্বকে এক সঙ্গে দেখিবার মত দৃষ্টি বিজ্ঞানের নাই। তাব ফলে, ভিন্ন ভিন্ন বিজ্ঞানে? সিদ্ধাস্ত-সমূহ অনেকটা বিক্ষিপ্ত এবং অসম্পূক্তভাবেই থাকিয়া যায়। ইহাদের ঐকা সম্পাদনের ভার দর্শনের উপর। বিভিন্ন বিজ্ঞানের চরম সিদ্ধাস্তগুলির >44 সামঞ্জস্য সম্পাদন করিয়া দর্শন সমগ্র বিশ্বসম্বন্ধে একটা বিরাট সিদ্ধান্তে উপনীত হইতে চায়। দর্শনের মোট আলোচ্য বিষয় তিনটি- জীব, জগৎ ওঁ ঈশ্বর। জীব ও জগৎ সম্বন্ধে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অৰান্তর প্রশ্নের মীমাংসা বিজ্ঞান ও করে ; কিন্তু এ-সকলের পবমার্থিক স্বরূপ কি, তার মীমাংসা করে দর্শন। আর, ঈশ্বর সম্বন্ধে বিজ্ঞানের বিশেষকিছুষ্ট জানিবার নাই—ঈশ্বর বিশেষভাবে দর্শনেরই আলোচ্যবিষয়। ঈশ্বর আছেন কি না, কেন আমব ঈশ্বরে বিশ্বাস কবি, ঈশ্বরের স্বরূপ কি, আমাদের সঙ্গে এবং এই বিশ্ব-রহ্মাণ্ডেব সঙ্গে তার কি সঙ্গন্ধ,–এই সব প্রশ্ন ও বিশেষ ভাবে দশনেরই অন্তর্গত,-বিজ্ঞানের নচে । বিজ্ঞান ও দর্শনের যে সম্বন্ধ আমরাদেখিয়াfছ,তাহ হইতে এরূপ মনে করাও চলহুইবে যে, লিঙ্গন আগে श्रानि६० * इंग्रा टाशद्र श्रश्नकान frsit is tл. - ন। ৭. পদে, সমাপ্ত করিলে পরদর্শনেপ আসি ভাব হয়। পরঙ্গ, ইতিহাসে দশনের আবিৰ্ভাবহ আগেই মাছে , বিজ্ঞান আসিয়াছে তার অনেক পরে। অাগে মানুষ সমওভাবে এই বিশ্বট কি, তাছাই জানিতে চাহিয়াছে। তার পর ক্রমশ: জ্ঞানবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মৰাশ ও ভূত, জড় ও চেতন প্রভৃতি খণ্ড সঙ্ঘেব অনুসন্ধান করিয়াছে। ठथनई डिग्न =िम दिstनद्र श्रादिङान इहेuttझ । দাশনিৰ আলোচনাবিজ্ঞানের আলোচনার চেয়ে বয়সে প্রবীণ। বিজ্ঞানেরজন্মের বহু পুৰ্ব্বে মাছুষ দশনের প্রশ্নসমূহের মীমাংসা করিতে চাহিয়াছে। দশনের দীর্ঘস্থতিহাসের আলোচন৷ করিলে দেখা যায়, সকলের প্রথম দুইটি জাতিবিশেষ ভাৰে দশনিক গবেষণা আরম্ভ করিয়াছে। প্রাচীনকালে ভারত এবং গ্রীসে দশনের প্রথম আবির্ভাৰ হয়। সুদূৰ অতীতে চীনে ও মিশরে ও দশন শাস্ত্রের চক্ষ হইগাছিল বলিয়। কিছু কিছু প্রমাণ পাওয়যায় ; স্বতরাং গ্রীস এবং ভাবতকেদর্শনের আদিমজন্মভূমি মনে করায় কোন দোষ নাই। ভূগোলে বর্তমানে খেটিকে গ্রীস দেশ বলা হয, দশন-শাস্ত্র সর্বপ্রথম সেখানে ঠিক দেখা দেয় নাই। গ্রীসের অধিবাসীরা অতি প্রাচীনকালে—থষ্ট জন্মিবার বহু পুৰ্ব্বে – *भिप्राभाईनप्प्र७१५डू५५गाश्र:५द्र পুৰ্ব্বদিকস্থ দ্বীপসমূহে উপনিবেশস্থাপন করিয়াছিল। ५*tनम्र दि६ग्न

    • नद्र बग्रडूनि

4f*ब्र। मा३नद्र७ গ্রীস


ایچ

-