পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত চতুর্থ ভাগ.djvu/১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঐস্ত্রীরামকৃষ্ণকথামৃত, চতুর্থ ভাগ। छे বৈষ্ণবচরণ–বোলতো নরলীলায় বিশ্বাস হলে পূর্ণ জ্ঞান হবে ৮৮ ৷ বোলতো, যে যাকে ভালবাসে, তাকে ইষ্ট বলে জানলে ভগবানে শীঘ্ৰ মন হয় ৯৩। সেজে বাবুর কাছে শাক্তের নিন্দা করেছিল ১১৯। রতির মা, বৈষ্ণবচরণের দলের লোক ১২• । ক্ৰষ৪কিশোৱ—বলেছিল, ঋষির দিয়েছিল বলে ‘মরা ‘মরা শুদ্ধ মন্ত্র ৬৫ ৷ কৃষ্ণকিশোরের ছেলে, রামপ্রসন্ন ৯৪ ৷ একাদশীতে কৃষ্ণকিশোর লুচি ছক্কা খেলে ৯৯ ৷ ভবনাথের মত দুই ছেলে মারা গেল,—অত বড় জ্ঞানী, কিন্তু প্রথম প্রথম শোক সাম্লাতে পাল্পে না ৩৩৫ ৷ পদত্রলোচল—আমার মুখে রাম প্রসাদের গান শুনে কঁদিতে লাগলো ৪৯। বলেছিল, ‘তোমার সঙ্গে কৈবর্তের বাড়ীতে সভায় যাবো তার আর কি—হাড়ীর বাড়ীতে গিয়ে খেতে পারি? ৬৬ ৷ বলেছিল, তোমার অবস্থা সভা করে লোকদের বলবো ৩০১ । জঞ্জলাৱাষ্মণ পণ্ডিত—খুব উদার ; বল্পে, কাশী যাবে ৮৭ ৷ পণ্ডিত ব’লে অহঙ্কার ছিল ন৷ ২৩৫ ৷ গোত্রী পণ্ডিত—“কালী আর গৌরাঙ্গ এক বোধ হ’লে তবে ঠিক জ্ঞান হয় ৭৩ ৷ স্ত্রীকে পুষ্পাঞ্জলি দিয়ে পূজা করতে ৮৭। স্তব করতো, হা রে রে নিরালম্ব লম্বোদর’ —পণ্ডিতেরা কেঁচো হয়ে যেত ১২৩ ৷ নারায়ণ শাস্ত্রী—সাত বছর ন্যায়শাস্ত্র পড়েছিল ; হির হর’ বলতে বলতে ভাব হোতে ; বশিষ্ঠাশ্রমে তপস্তা করতে চলে গেল ১২৪ । মাইকেলকে বল্লে,—যে পেটের জন্ত নিজের ধৰ্ম্ম ছাড়ে, তার সঙ্গে কথা কি কইবো ? ১২৫ ৷ মাইকেল মধুসূদন—মেগেজিনের সাহেবের সঙ্গে মোকদ্দমার জন্ত দ্বারিক বাবুর সঙ্গে এসেছিল ; দপ্তরখানার বড় ঘরে দেখা হ'ল ; প্রথমে নারায়ণ শাস্ত্রীর সঙ্গে কথা ; আমি বল্লাম,আমার মুখ কে যেন চেপে ধরছে ১২৫ ৷ শশু, মল্লিক—যখন ঘোর বিকার, ডাক্তার সর্বাধিকারী দেখে বলে, ঔষধের গরম ৯১ ৷ এক দিন বোলছে—ওহে তুমি তাই ভাঙটাে হয়ে বেড়াও—বেশ আরাম ১০৫ । ব্যারামের সময় বোলতে, হৃদ্ধ পোটল বেঁধে বসে আছি ২০৫ । শস্তুর নাকটি টেপ ছিল—তাই অত ভাল থেকেও তত সরল ছিল না ২৩৯। শস্তুর আফিম কাপড়ে বাধিয়া আনিতে ঠাকুর অক্ষম ৩• • । রাঙ্গ মুখ করে বলেছিল, সরল ভাবে ঈশ্বরকে ডাকূলে তিনি শুন্বেনই শুনবেন ৩০৮। শস্তু একজন রসদ্ধার—তাকে আগে থাকুতে ভাবে দেখেছিলাম ৩ • ।