পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত চতুর্থ ভাগ.djvu/২৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

文8o àääfoots; I [ 1884, 5th October. “উন পাজুরে লক্ষণ ভাল না। আর হাড় পেকে —কমুয়ের গটি মোটা, হাত ছিনে। আর বিড়াল চক্ষু—বিড়ালের মতন কটা চোখ । “ঠোট—ডোমের মত হলে—নীচবুদ্ধি হয় । বিষ্ণুঘরের পুরুত কয়মাস একটিং কৰ্ম্মে এসেছিল। তার হাতে খেতুম না—হঠাৎ মুখ দিয়ে বলে ফেলেছিলুম, ‘ও ডোম । তার পর সে এক দিন বল্লে, ‘হী, আমাদের ঘর ডোম পাড়ায়--আমি ডোমের বাসন চাঙ্গার বুনতে জানি।’ “আরো খারাপ লক্ষণ একচক্ষু, আর ট্যারা । বরং একচক্ষু কানা ভাল, তো ট্যারা ভাল নয় । ভারি দুষ্ট ও খল হয় । “মহেশের (৬/মহেশ স্যায়রত্বের) এক জন ছাত্র এসেছিল । সে বলে, ‘আমি নাস্তিক’ । সে হৃদেকে বল্লে, আমি নাস্তিক, তুমি আস্তিক হযে আমার সঙ্গে বিচার করো’ । তখন তাকে ভাল করে দেখলাম । দেখি, বিড়াল চক্ষু ! “আবার চলনেতে লক্ষণ ভাল মনদ টের পাওয়া যায় । “পুরুষাঙ্গের উপর চামড়াটা মুসলমানদের মত যদি কাটা হয় সে একটা খারাপ লক্ষণ । ( মাস্টার প্রভৃতির হাস্য । ) ( মাস্টারকে, সহস্তে ) তুমি ওটা দেখো—ও খারাপ লক্ষণ । ( সকলের হাস্য )। ঘর হইতে ঠাকুর বারান্দায় বেড়াইতেছেন। সঙ্গে মাস্টার ও বাবুরাম । শ্রীরামকৃষ্ণ ( হাজরার প্রতি ) ৷ এক জন এসেছিল,—দেখলাম বিড়ালের মতন চক্ষু । সে বলে, “আপনি জ্যোতিষ জানেন ?—তামার কিছু কষ্ট আছে। আমি বল্লাম,—‘না ;–বরাহনগরে যাও, সেখানে জ্যোতিষের পণ্ডিত আছে। বাবুরাম ও মাস্টার নীলকণ্ঠের যাত্রার কথা কহিতেছেন। বাবুরাম নবীন সেনের বাট হইতে দক্ষিণেশ্বরে ফিরিয়া আসিয়া কাল রাত্রে এখানে ছিলেন। সকালে ঠাকুরের সঙ্গে দক্ষিণেশ্বরে নবীন নিয়োগীর বাড়ীতে নীলকণ্ঠের যাত্রা শুনিয়াছিলেন শ্রীরামকৃষ্ণ, মণি ও নিভৃত চিন্তা । ঈশ্বরের ইচ্ছা' । নারা’ণের জন্য ভাবনা । ] ত্রীরামকৃষ্ণ (মাষ্টার ও বাবুরামের প্রতি)। তোমাদের কি কথা হচ্ছে ?