পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত প্রথম ভাগ.djvu/১১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দক্ষিণেশ্বরে। অমৃত, ত্ৰৈলোক্য প্রভৃতি ব্রাহ্মভক্ত সঙ্গে । ৮৭ AASAASAASAASAASAA AAAS AeeAeAeAeMeeMeeAeeSeeeSeeSeSeeeeeSeeeSeeSee ee eAMMAMAeeAMAMAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS “সাধ্যসাধন ক’রে যে ভক্তি, এদের সে ভক্তি নয়। এত জপ, এত ধ্যান করতে হবে, এইরূপ পূজা করতে হবে, এ সব বিধিবাদীয় ভক্তি । ८बभन ধান হ’লে মাঠ পার হতে গেলে, আল দিয়ে ঘুরে ঘুরে যেতে হবে। আবার যেমন সম্মুখের গায়ে যাবে, কিন্তু বাক নদী দিয়ে ঘুরে ঘুরে যেতে হবে । “রাগভক্তি, প্রেমাভক্তি, ঈশ্বরে আত্মীয়ের ন্যায় ভালবাসা, এলে আর কোন বিধিনিয়ম থাকে না । তখন ধানকাটা মাঠ যেমন পার হওয়া । আল দিয়ে যেতে হয় না । সোজা এক দিক দিয়ে গেলেই হ’লে । “বন্নে এলে আর বঁকি নদী দিয়ে ঘুরে ঘুরে যেতে হয় না। তখন মাঠের উপর এক লাশ জল । সোজা নৌকা চালিয়ে দিলেই হ’লো । “এই রাগ ভক্তি, অনুরাগ, এই ভালবাসা, না এলে ঈশ্বর লাভ হয় না । সমাধিতত্ব ; সবিকল্প ও নিৰ্ব্বিকল্প। ] অমৃত । মহাশয় । আপনার এই সমাধি অবস্থায় কি বোধ হয় ? শ্রীরামকৃষ্ণ । শুনেছো, কুমুরে পোকা চিস্ত ক’রে আরস্থল কুমুরে পোক ত’য়ে যায় ; কি রকম জানে ? যেমন হাড়ির মাছ গঙ্গায় ছেড়ে দিলে হয় । অমৃত । একটুও কি অহং থাকে না ? শীরামকৃষ্ণ । ই, আমার প্রায় একটু অহং থাকে। সোণার একটু কণী সোণার চাপে যত ঘসে না কেন, তবু একটু কণা থেকে যায়। আর যেমন বড় আ গুণ, আর তার একটি ফিনকি ! বাহঙ্কান চলে যায়, কিন্তু প্রায় তিনি একটু অহং রেখে দেন—বিলাসের জন্ত । আমি তুমি থাকলে তবে আস্বাদন হয় । । - "কখন কখন সে আমিটুকুও তিনি পুছে ফেলেন। এর নাম ‘জড় সমাধি', —নিৰ্ব্বিকল্প সমাধি । তখন কি অবস্থা হয় মুখে বলা যায় না। যেমন তুনের পুতুল সমূদ্র মাপতে গিছিল। একটু নেমেই গলে গেল। তদাকারকারিত । তপন আর কে উপরে এসে সংবাদ দেবে, সমুদ্র কত গভীর ” -, * ASA SSASAS SSAM eAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAAASA SSASAS SSAS SSAS SSAS