পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত প্রথম ভাগ.djvu/৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ দৰ্শন। নরেন্দ্রাদি। ৩১ AMAAA SAAAAAS AAAAA AAAA AAAA AAAA AAAAMMSAMAAA AAAAS AAAAAA w উপর ঠাকুর ঐরামকৃষ্ণ দাড়াইয়া রহিয়াছেন, আর নরেন্দ্র গাড় হাতে করিয়া মুখ ধুইয়া দাড়াইয়া আছেন। ঠাকুর বলিতেছেন, “দেখ, আর একটু বেশী । বেশী আসবি । সবে নূতন আসছিস কিনা। প্রথম আলাপের পর নূতন সকলেই ঘন ঘন আসে, যেমন নূতন—পতি । (নরেন্দ্র ও মাষ্টারের হাস্ত ) ; কেমন আসবি তো?” নরেন্দ্র ব্রাহ্মসমাজের ছেলে, হাসিতে হাসিঙে বলিলেন, “হা, চেষ্টা করবে।” । , আবার সকলেই কুঠার পথ দিয়া ঠাকুরের ঘরে আসিতে লাগিলেন। কুঠার কাছে মাষ্টারকে ঠাকুর বলিলেন, “দেখ, চাষার হাটে গরু কিনতে । যায়। তারা ভাল গরু, মন্দ গরু বেশ চেনে। ল্যাজের নীচে হাত নিয়ে দেখে। কোনও গরু ল্যাজে হাত দিলে শুয়ে পড়ে ; সে গরু কেনে নাi কিন্তু যে গরু ল্যাজে হাত দিলে তিড়িং মিড়িং ক’রে লাফিয়ে উঠে, সেই গরুকেই পছন্দ করে। নরেন্দ্র এ সেই গরুর জাত। ভিতরে খুব তেজ আছে।” এই বলিয়া ঠাকুর হাসিতে লাগিলেন। “আবার কেউ কেউ লোক আছে, যেন চিড়ের ফলার, আঁট নাই, জোর নাই, ভ্যাং ভ্যাৎ করছে ?” সন্ধ্য হইল। ঠাকুর ঈশ্বরচিন্তা করিতে লাগিলেন মাষ্টারকে বলিলেন, “তুমি নরেন্দ্রের সঙ্গে আলাপ করগে, আমায় ব’ল্বে কি রকম ছেলে " " আরতি হইয়া গেল। মাষ্টার অনেকক্ষণ পরে চাদনীর পশ্চিম ধাথে নরেন্দ্রকে দেখিতে পাইলেন। পরম্পর আলাপ হইতে লাগিল। নরেঞ্জ বলিলেন, আমি সাধারণ ব্ৰাহ্মসমাজের। কলেজে পড়িতেছি। ইত্যাদি। । রাত হইয়াছে—মাষ্টার এইবার বিদায় গ্রহণ করিবেন। কিন্তু যাইতে আর পারিতেছেন না। তাই নরেস্ত্রের নিকট হইতে চলিয়া আসিয়া ঠাকুর স্ত্রীরামকৃষ্ণকে খুজিতে লাগিলেন। তাহার গান শুনিয়া হৃদয় মন মুগ্ধ হইয়াছে ; বড় সাধ যে আবার তার ক্রমুখে গান শুনিতে পান। খুজিতে খুজিতে দেখিলেন, মা কালীর মন্দিরের সম্মুখে নাটমন্দির মধ্যে একাকী ঠাকুর পদচারন্থ করিতেছেন। মার মন্দিরে মার দুই পার্থে আলে জলিতেছিল। বৃহৎম #. মন্দিরে একটি আলে। জলিড়েছিল ক্ষীণ আলোক। আলো ও অন্ধকার डेङ्गु হইলে যেরূপ হয়, সেইরূপ নামন্দিরে দেখাইতেছিল। । р, ষ্টার ঠাকুরের গান গুলির জাহারা হইয়াছেন। যেন মন্ত্ৰমুগ্ধ সর্প। কঞ্জিশ্বঙ্গিক্ষে, “না, আজ আর গান হবে না।” এই AMeeAAAS