१३ শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত । nsسو-مسجسس. مسص مصاد २ध्न उी: २ध्र थे: ঐতিহাসিক তত্ত্বায়ুসন্ধিৎস্থ ইট নিবাসী শ্ৰীযুক্ত হরকিঙ্কর দাস মহাশয় ইটার শু|মরয়ের দেওয়ানী পদ প্রাপ্তি সম্বন্ধে ও হুকমত রায়ের কৃতিত্বের কথা লিথিয়াছেন । ১৩১৩ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসের আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত একটি পূৰ্ব্ব নবাবের প্রবন্ধ হইতে এস্থলে কিঞ্চিং উদ্ধৃত করিতেছি। প্রতিকূলতা ও উক্ত প্রবন্ধে লিখিত হইয়াছে ঃ—“হরকৃষ্ণ নবাবি হরকৃষ্ণের হত্যা । পদ পাইয়া শুভক্ষণে শ্রীহটে পদার্পণ করেন নাই। তখন ঢাকার নবাবের আত্মীয় শুকুরুল্লা খ শ্রীহট্টের শাসনকৰ্ত্ত। ছিলেন । এজগতে যেমন সং অসং উভয়বিধ কৰ্ম্মের প্রাধান্যে লোকে স্থখ্যাত ও কুখ্যাত হইয় থাকে, সেইরূপ হরকৃষ্ণের নামের সঙ্গে কাপুরুষ শুকুরুল্লার নাম বিজড়িত ও বংশানুক্রমে লোক পরম্পরায় প্রচারিত হইয়৷ আসিতেছে। হরকৃষ্ণের নবাবি প্রাপ্তিতে শুকুরুল্ল ক্রুদ্ধ হইয়া নানা অছিলায় শ্ৰীহট্টে থাকিয়া গুপ্তভাবে হরকৃষ্ণের সর্বনাশের স্থযোগ খুজিতে লাগিলেন। অনেক গোলমালের পর শুকুরুল্লা তাহাকে শাসনভার প্রদান করিলেন বটে, কিন্তু তৎকর্তৃক সংগৃহীত যে রাজস্ব তহবিলে ছিল, তাহ ছাড়িয়া দিলেন না । মোগল অধিকার কাল হইতে ইংরেজ আমলের প্রারম্ভ পৰ্য্যন্ত শ্রীহট্টের রাজস্ব ঢাকাতে প্রেরিত হইত। মুর্শিদাবাদের নবাবগণের রাজকোষ যেমন স্থপ্রসিদ্ধ জগৎশেঠগণের জিন্মায় থাকিত, তদ্রুপ মহল্লা সুবিদরায়ের গৃধাবাসী স্বপ্রাচীন সাহা’ বংশীয়গণ শ্ৰীহট্টের রাজকোষের অধ্যক্ষ ছিলেন। শুকুরুল্লা, হরকৃষ্ণের বিরুদ্ধে গোপনে গোপনে ষড়যন্ত্র বিস্তার করিতে লাগিলেন, স্থানীয় কৰ্ম্মচারীবৃন্দের অনেককেই তিনি টানিয়া লইতে পারিলেন। প্রোক্ত রাজকোষাধ্যক্ষ সাহা তাহীদের অন্যতম।” “পূৰ্ব্বে কথিত হইয়াছে, শুকুরুল্লা র্তাহার সময়ে সংগৃহীত রাজস্ব হরকৃষ্ণকে বুঝাইয়া দেন নাই, অথচ ষড়যন্ত্র ও স্থানীয় বিশৃঙ্খলার ফলে নূতন রাজস্ব রীতিমত আদায় করাও হরকৃষ্ণের পক্ষে সুকঠিন হইয়া দাড়াইল, তাহাতে ঢাকাতে রাজস্ব প্রেরণের সময় অতিবাহিত হইয়া যাইতে লাগিল ; সুযোগ বুঝিয়া শুকুরুল্ল ঢাকার দরবারে মিথ্যা রটাইয়া দিলেন, হরকৃষ্ণ রাজস্ব
