পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/৫০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১১শ অধ্যায় । ] প্রতাপগড়ের श्न्नूि नवांव । ૨૨છે ক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত হইয়। ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত হইত, স্ববর্ণগ্রাম পুৰ্ব্ববঙ্গের রাজধানী ছিল, বঙ্গের পূর্বপ্রান্তে যখন একমাত্র শ্ৰীহট্ট জিলাই স্বনাম খ্যাত ছিল, সেই সময় গৌড়ের সীমারেখা কোন কোন স্থানে ঢাকার সীমা সংস্পর্শ করিয়াছিল, ইহার প্রমাণ পাওয়া যায়। এই গৌড়ে অনেক বিখ্যাত গ্রন্থকার জন্মগ্রহণ করিয়া শ্ৰীহট্টের নাম চিরগৌরবান্বিত করিয়া গিয়াছেন। তাহদের অধিকাংশের বিবরণই বংশবৃত্তান্ত ও জীবন-বৃত্তান্ত ভাগে কথিত হইবে । তরফের বিবরণে কয়েক জনের কীৰ্ত্তি বর্ণিত হইয়াছে, ইটার বিবরণে প্রসুঙ্গত তার্কিক-শিরোমণি শিরোমণির কথা কথিত হইয়াছে, বস্তুত এই গৌড় রত্নপ্ৰসবিনী ছিল,—ইহার এক এক সন্তান গুণে অদ্বিতীয়, ধৰ্ম্মে-অতুলনীয়, জ্ঞানে প্রবীণ, উৎসাহে নবীন, কৰ্ম্মে কৃতী, বিক্রমে বীর, বিদ্যায় বিপুলযশা ছিলেন। এথাকার বিশেষত্ব বিশেষ খ্যাত, এই জন্যই বোধ হয়— C. “সৰ্ব্বত্র ত্রিবিধা লোকা; উত্তমাধম মধ্যমাঃ । শ্ৰীহট্টে মধ্যমোনাস্তি চট্টলে নাস্তি চোত্তম ॥” ইতি কথার উৎপত্তি হইয়! থাকিবে। r প্রতাপগড়ের বিবরণের সহিত এতদূরে "গৌড়” নামক দ্বিতীয়খও পরিসমাপ্ত হইল । јч শ্ৰীঅচ্যুত চরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি কৃত ‘ শ্ৰীহট্টের ইতিবৃত্তে দ্বিতীয় ভাগে দ্বিতীয় খণ্ডে গৌড় রাজ্য বিবরণ সম্পূর্ণ। கய ) கரி.