পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/৫২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীহট্টের ইতিবৃত্ত। [ २ ब्र खiः ७ न क्षः । § ہ:ج গোবিন্দ খাঁর উপর অসন্তুষ্ট হইলেন। তখন গোবিন্দকে আনয়নের জন্ত অরিন্দা (দূত) প্রেরণ করিলেন। গোবিন্দ সিংহের বক্তব্য না শুনা পৰ্য্যন্ত জয় সিংহকে দিল্লী অবস্থানের জন্য আদেশ প্রদত্ত হইল ; সুতরাং জয়সিংহও দেশে যাইতে পারিলেন না। গোবিন্দ খাকে নেওয়ার জন্য দূত আসিল। কিন্তু গোবিন্দ খাঁ আরিন্দার কথা গ্রাহ করিলেন না ; অপিতু তাহাকে পদাঘাত করিলেন। বলবান গোবিন্দখণর ভীম পদাঘাত সে ক্ষুদ্রপ্রাণ মোসলমান সহ করিতে পারিল না, ভূপতিত হইয়া মূচ্ছিত হইল। সেই মূছ। আর ভাঙ্গিল না ! দৈববশতঃ গোবিন্দকে এইরূপে দিল্লী সম্রাটের বিরুদ্ধে দণ্ডায়মান হইতে হইল। এই সময় তিনি বাণিয়াচঙ্গের চতুর্দিকে মৃৎপ্রাচীর নির্মাণ করিয়া নগর সুরক্ষিত করেন। তাহার কিছুকাল পরেই তাহাকে ধৃত করার জন্য দিল্লী হইতে সৈন্ত প্রেরিত হয়। বলিতে আনন্দ হয় যে, বীরবর গোবিন্দের অতুল বিক্রম তাহারা সহ করিতে সমর্থ হয় নাই। সৈন্যাধক্ষ্য গোবিন্দখার সাহস ও শৌর্য্যে মোহিত হইলেন। তিনি বুঝিলেন যে গোবিন্দকে কখনই জীবিতাবস্থায় দিল্লীতে নিতে সমর্থ হইবেন না । এদিকে তিনি র্তাহাকে ধৃত করিতেই আদিষ্ট—বধ করিতে নহে। উপায়ান্তর বিহীন হইয়। তখন তিনি চাতুৰ্য্য অবলম্বন করাই শ্রেয় বোধ করিলেন। । যুদ্ধ স্থগিত হইল, অধ্যক্ষ মণিব্যবসায়ী রূপে আজমীরগঞ্জে উপস্থিত হইলেন। গোবিন্দ খাঁ মণিব্যবসায়ীর আহবানে মণি দেখিতে তাহার নৌকায় উঠিলেন । তদবস্থায় তাহাকে ধৃত করা হইল। যথাকালে গোবিন্দ খ দিল্লীতে পৌছিলেন। দূত হত্য ও আদেশ অমান্যের জন্য গোবিন্দের প্রতি প্রাণদণ্ডের আদেশ হইল। বলে এক নিবেদন করি তব কাছে। / জামি জার গোবিলের যত ভূমি আছে ৷ 0 সৰ্ব্বস্ব আমাকে দেও সনঙ্গ করিয়া । tos जांभि ७कां मद कब्र शिव श्रांठांझेब्रां ॥” देऊTांनि । अशंविांष्ट्ब्रब्र ऎङिएांग ।