পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/৫২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२ ग्र अशTांग्न ] জগন্নাথপুরের কথা । , as লাউড়-পতিই পরিচিত ছিলেন, জগন্নাথপুরের নাম দিল্লীতে পরিজ্ঞাত ছিল না, লাউড়-পতির নামেই ‘এজমালি’ সম্পত্তির কর প্রদত্ত হইত। * বস্ততঃ । তৎকালে এজমালি সম্পত্তির উপর সামান্ত কর নির্দিষ্ট থাকিলেও, স্বাধীন লাউড় রাজ্যের উপর কোনরূপ কর অবধারিত ছিল না। তবে লাউড়াধিপতি মোগল সম্রাজ্যের সীমান্ত রক্ষক রূপে পরিগণিত হইতেন। } যাহাহউক, গোবিন্দ খা খাসিয়াদিগকে বিতাড়িত করিয়া লাউড়রাজ্য অধিকার ও ভোগ করিতে লাগিলেন, কিন্তু লাউড় সংস্থষ্ট এজমালি সম্পত্তির রাজস্ব পূৰ্ব্ববৎ জয়সিংহ ( গোবিন্দ সিংহ) ও বিজয় সিংহকে বহন করিতে হইল। জয় ও বিজয় এইরূপে লাউড় রাজ্যের অধিকার হইতে বঞ্চিত হইয়া মনে মনে নিতান্ত ক্ষুব্ধ হইলেন। গোবিন্দ খাঁর বিরুদ্ধে দণ্ডায়মান হওয়া র্তাহীদের সাহসে কুলাইল না । তাহারা তখন রাজদ্বারে আশ্রয় গ্রহণ করাই সঙ্গত মনে করিলেন এবং দিল্লী গমন করিয়া লাউড় রাজ্যের অধিকার প্রাপ্তির প্রার্থনা করিলেন। : d সম্রাট, জয়সিংহের আবেদনে লাউড়ের আভ্যন্তরীন অবস্থা জ্ঞাত হইয়া

  • জগন্নাথপুরের ইতিহাস পুস্তিকায় অনেক অসংলগ্ন কথার সমাবেশ আছে বলিয়া আমরা সৰ্ব্বত্র ঐ গ্রন্থের অনুসরণ করিতে পারি নাই ; তাহাতে বাণিয়াচঙ্গের গোবিন্দ সহ জয় ও বিজয়ের সমস্ত সম্পত্তি এজমালি থাকার কথা লিখিত আছে ; ইহা নিতান্তই অলীক। লাউড় ও জগন্নাথপুরের সম্পত্তি এজমালি ছিল বলিয়াও লিখিত আছে। বাণিয়াচঙ্গের গোবিল খ লাউড় অধিকার করায় উক্ত এজমালি সম্পত্তির কতক তাহার অধিকারে আসিতে পারে। + Laur ceased to be independent, the Rajas submitted to

undertake the defence of the frontier but did not pay revenue.” Hunter's Statistical Accountes of Assam vol. II.(sylhet)p.92. f "বিরক্ত হইয়া তিনি করিলা নিশ্চিত। সম্পত্তি হইতে তারে করিব বঞ্চিত ॥ গোবিন্ধের জনিষ্টেতে করি দৃঢ় পণ। চলিলা ষে হৃষ্ট মনে নবাব ভবন ।