শ্ৰীহট্টের ইতিবৃত্ত । "לגל ফিসার ইহার প্রধান শাসনকৰ্ত্ত বা সুপারিনটেনডেন্ট নিযুক্ত হন। কিন্তু কাছাড় রাজ্যের এই রাজ্য গবর্ণমেণ্টের অধিকারভুক্ত হওয়ার আধুনিক কথা । ঘোষণা পত্র ১৮৩২ খৃষ্টাব্দের ১৪ই আগষ্টের পূৰ্ব্বে প্রচারিত হয় নাই। ১৮৩৬ খৃষ্টাব্দে কাছাড় জিলা ঢাকা কমিশনারের অধীন করা হয়, কিন্তু ১৮৫৯ খৃষ্টাব্দের পূৰ্ব্বে দেওয়ানী বিচার প্রবর্তিত হয় নাই । ১৮৬২ খৃষ্টাব হইতে দণ্ডবিধি আইনানুসারে বিচার আরম্ভ হয়। ১৮৬৪ খৃঃাকে স্বপারিনটেনডেন্ট পদের পরিবর্তে ডিপুটী কমিশনার পদের - স্বাক্ট হয়, এই কৰ্ম্মচারীর মাঞ্জিষ্ট্রেট, কালেক্টর ও সবজজের ক্ষমতা আছে। ১৮৬৭ খৃষ্টাব্দ হইতে শ্ৰীহট্টের জজ নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কাছাড় গিয়া সেসনের বিচার করিয়া আসিতেছেন। ১৮৬১ খৃষ্টাব্দের ১ লা জুন হাইলাকান্দি সবডিভিশন পৃথক করা হয় ও একজন এসিষ্টাণ্টের উপর ইহার শাসনভার সমৰ্পিত করা হয়। ইহার পর ১৮৭১ খৃষ্টাব্দে লুশাই কর্তৃক কাছাড় আক্রান্ত হয়, তদ্বিবরণ প্রসঙ্গতঃ ৫ম খণ্ডের ৩য় অধ্যায়ে বিবৃত করা গিয়াছে। লুশাইগণ বাঁশের ছিল্কা ভাঙ্গিয়া বিশেষ চিহ্নে চিহ্নিত করতঃ শাস্কৃেতিক ভাবে বাক্য আদান প্রদান করিয়া থাকে ; এই নিরক্ষর অসভ্যগণের মধ্যে ইহা পরস্পর পত্র ব্যবহার স্বরূপ হয় । _ ১৮৭৪ খৃষ্টাব্দে আসামে চিফকমিশনার পদের স্বষ্টি হইলে কাছাড়কে পূনৰ্ব্বার আসাম প্রদেশ ভূক্ত করা হইয়াছিল ; সম্প্রতি ইহাও পূৰ্ব্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশের অন্তভূক্ত হইয়াছে। উত্তর কাছাড়ের সবডিভিশনেল অফিস গংজং নামক শৈল শৃঙ্গে ১৮৮• খৃষ্টাব্দে স্থাপিত হইয়াছিল। কিন্তু দুই বৎসর অতীত হইতে না হইতেই ( s>४२ ९: ) *डूवन नांभक ७क कांझांज्जौ थकांशं क८व्र ८ष, cन अर्भ श्रङ অলৌকিক ক্ষমতা লাভ করতঃ "দেও” হইয়াছে! স্বতরাং সে দেও উপাধি ধারণ করিয়া অনেক উদ্ধত সহচর সহ লোকের ভীতি উৎপাদন করে। মাইবঙ্গের চতুৰ্দ্দিশ্বর্তী অধিবাসী তাহাকে মান্ত করিয়া একরূপ কর দিতে षींद्रश्च कुट्द् ।।
