পাতা:সংবাদপত্রে সেকালের কথা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/১৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(t\ు BBBB LSBB BBBBBBBD DBsL ভাড়ার ১৫ নম্বরের বাটতে শ্ৰীযুত যোগধ্যান মিশ্র সার স্বধাবিধি নামে এক প্রেশ প্রকাশ করিয়াছেন তাঙ্গতে উত্তম নাগরি ও উত্তম বাঙ্গলা অক্ষরে পুস্তক মুদ্রিত হইবে সংপ্রতি জ্যোতিঃশাস্ত্রের অন্তঃপাতি বীজগণিত নাগর অক্ষরে ছাপারম্ভ হইয়াছে এবং ঐ আপীশে ভাল বাঙ্গলা ও নাগরি ও পারশী ও আরবী অক্ষর বিক্রয়ার্থ প্রস্তুত আছে•••। ইতি ১৮২৯ সাল ২৭ নবেম্বর। শ্রীযোগধ্যান মিশ্র । ( ৫ জানুয়ারি ১৮৩৩ । ২৩ পৌষ ১২৩৯ ) ব্রাহ্মণ্যচন্দ্রিক। —বিলাত হইতে এসাইটীক জর্ণেলনামক ইঙ্গরেজী ভাষায় ব্রাহ্মণত্ব বিষয়ে বৌদ্ধমতাবলম্বী এক ব্যক্তি যে দোষ দিয়াছিলেন তাহার সদুত্তর চন্দ্রিক দ্বারা প্রকাশ হইয়াছিল সেই প্রশ্নোত্তর সঙ্কলনপূর্বক সপ্রমাণ বচন সকল সংস্কৃত ভাষা সহিত ব্রাহ্মণ্য চন্দ্রিকানামক এক গ্রন্থ হইয়াছে। ঐ গ্রন্থ মুদ্রিতকরণের নিমিত্ত ধাৰ্ম্মিকবর শ্ৰীযুত বাক্ট জগন্নাথ প্রসাদ মল্লিক মহাশয় যত্ন করেন অর্থাৎ তাহ মুদ্রিতকরণের ব্যয় আপনি স্বীকারপূর্বক BBBBS BBB BBBBB BBB BBBBKJB BBBBBB BBBBBB BBBS BBBB অনুজ্ঞামত পাচ শত পুস্তক প্রস্তুত করিয়া তৎসন্নিধানে প্রেরণ করিয়াছি তিনি ব্যক্তিবিশেষে প্রার্থনা মত দান করিতেছেন বিনা মূল্যে ঐ গ্রন্থ প্রাপ্তিমাত্র বাবুকে ব্রাহ্মণঠাকুর মহাশয়ের আশীৰ্ব্বাদ করিতেছেন —চন্দ্রিকা । ( ২ ফেব্রুয়ারি ১৮৩৩ । ২২ মাঘ ১২৩৯ ) বৈষ্ণবভক্তিকৌমুদীনামক এক গ্রন্থ আমরা প্রাপ্ত হইয়াছি.। ( ১৩ মার্চ ১৮৩৩ । ১ চৈত্র ১২৩৯ ) মারিচ [ Murray's ] গ্রামার –সংপ্রতি শ্রীরামপুরের যন্ত্রালয়ে পাঠশালার ছাত্রেরদের ইঙ্গরেজী বিদ্যা শিক্ষার্থ সংক্ষেপে মারিচ গ্রামার গৌড়ীয় ভাষায় তর্জমা হইয়া মুদ্রাঙ্কিতপূর্বক প্রকাশ হইয়াছে । মূল্য ১॥০ টাকা । ( * खून ४४७७ । २० खाई ०२8० ) কলিকাতাস্থ এক সম্প্রদায় এতদ্দেশীয়:যুব মহাশয়ের রাবিন্সনস গ্রামার অফ হিন্ত্রি ইতিসংজ্ঞক গ্রন্থ বাঙ্গলা ভাষায় ভাষিত করিয়া প্রকাশ করিয়াছেন তাহার এক পুস্তক আমরা প্রাপ্ত হইয়াছি। বোধ হয় ঐ সম্প্রদায়ের সেক্রেটরী শ্ৰীযুত বাৰু শিবচন্দ্র ঠাকুর। ঐ অনুবাদ অত্যুত্তমরূপই হইয়াছে অতএব তল্পিৰ্ব্বাহক মহাশয়েরা অতিপ্রশংসনীয় বটেন। এমত সাহসিক ব্যাপার নির্বাহদৃষ্টে বোধ হয় ষে এইক্ষণে কলিকাতা নগরে ইঙ্গরেজী ভাষা অতিপ্রচরন্দ্রপই হইতেছে অতএব সম্বাদপত্রে তদ্বিষয়ক যত প্রশংসা করিতে সাধ্য ততই করা উচিত।