No c য়েন্ত খ্ৰীষ্ট বিষয়ক ভবিষ্যদ্বাণী। বশে জন্ম গ্রহণ করিবেন ; আর দ্বিতীয় এই, যে ঐ ভ্রাতা মনুষ্য জাতির শুদ্ধ এক অংশের ত্রাণকর্তা নৃ হইয়া সকল লোকদের নিমিত্তে পরিত্রাণ, কার্য্য সাধন করিবেন । তিনি আব্রাহামের ঔরসজাত শারীরিক বংশমাত্রকে উদ্ধার করিবেন না, বরণ পৃথিবীস্থ তাবৎ বংশ তাহার রাজ্যের প্রসাদ ও অনুগ্রহের ভাগী হইবে । সাধু পৌল উক্ত পদবী সম্বন্ধে একটি বড় অভূত বচন ব্যবহার করেন, তিনি বলেন, “আর ভিন্ন জাতীয়েরা বিশ্বাসদ্বারা ঈশ্বরকর্তৃক যাথার্থীরুত হুইবে, ইহা শাস্ত্র অগ্রে জানিয়া, তোমাছইতে পৃথিবীর তাবৎ জাতি আশীৰ্বাদ প্রাপ্ত হইবে, এই বচনদ্বারা পূর্বকালে আব্রাহামকে সুসমাচার শুনাইয়াছিল*।” (গলার্তায় ৩ ; ৮)
- কেহ ২ বলিয়া থাকেন যে “ খ্ৰীষ্ট যদি পরিত্রাণের একমাত্র উপায় হন, তাহা হইলে যাহার খুঁষ্টের অবতীর্ণ হওনের পূর্বে
পৃথিবীতে জীবনযাত্রা সমাধা করিয়া গিয়াছে তাহদের কি দশ!" হইবে ?” এই প্রশ্নটি নিতান্ত ভুস্তিমূলক। ত্ৰাণকৰ্ত্তার জন্ম গুহণের পূৰ্ব্বে যে খ্রীষ্টধর্ম অর্থাৎ সুসমাচার এই পৃথিবীতে অাদৰে ছিল না, ইহা অনুমান করাই ভূয়। আমরা ইতিপূৰ্বেই স্বাব্যস্থ করিয়াছি যে সুসমাচারের প্রথম ধ্বনি, য়েশ্বর সপূকাশ হওনের চারি সহস্ৰ বৎসর পূর্বে এদন উদ্যানে প্রকটিত হইয়াছিল। তাহার আবার দুই সহস্ৰ বৎসর পরে আব্রাহামের নিকট সেই সুসমাচার প্রচারিত হয়। তাহার মারও চারি শত বৎসর পরে, মুসার ব্যবস্থার ক্রিয়াকলাপ ও বিধি-সংস্কারদ্বারা তাছা আশ্চর্যারূপে দর্শিত হইয়াছিল। মুসার সময়াৰধি এবং তৎপরবর্তী সময়ে,
