৫২৪ চারি সুসমাচারের রচনাকাল ও অবিকলভা । ইতেছিল ; তিনি যে পথিমধ্যে পত্র লিখিবার অবকাশ প্রাপ্ত হইলেন, ইহা সামান্য মাশ্চর্য্যের sিsages anম- বিষয় নহে; কিন্তু কোন পিতা জা::: পনার আসন্নকাল উপস্থিত জালিয়া নিকটে কতকগুলি যাদৃশ সন্তানগণের ভাবিকালীন পত্র লিখেন । মঙ্গলার্থক উপদেশ দিতে ব্যস্ত হন, ইমেসাউসের সেই ৰূপ ভাব হুইয়াছিল ; আর পিতা যেমন বিয়োগ সময়ে স্বীয় মনোরথ জানাইয়া যথাসাধ্য স্মরণীয়ু বাক্য প্রয়োগ করেন, তিনিও তদ্রুপ করিলেন । বস্তুতঃ তিনি যাবজীবন যে ধৰ্ম্মগ্রন্থ আলোচনা করিয়াছিলেন, সেই পবিত্র শাস্ত্রের অমূল্য বার্তার রসে র্তাহার মন সিক্ত ছিল, এই জন্যে র্তাহার রচনায় সেই পুস্তকের শব্দ বারস্বার দৃষ্ট হইতেছে । বোধ করি, সেই যাত্রার সময়ে ধৰ্ম্মগ্রন্থের কোন অংশ তাহার इहरू झिक्ष मा; उँोङ्ख्न स्वाञ्च८१ योझो झिल्न ठिनि অমনি তাহ মুখস্থ বর্ণনা করেন । তিনি কিৰূপে সুসমাচার গুলির বাক্য নির্দেশ করেন, আমরা এখন ইহার কএকটা দৃষ্টান্ত উল্লেখ করি। এক স্থলে ভিঙ্গি লিখেন, * খ্ৰীষ্ট যোহনের নিকটে ৰাপ্তাইজিত হইয়াছিলেন, যেন তাৰৎ প্রকার থাক্ষিকতা উক্ষার দ্বারা সম্পাদিত হয়।” (মথি ০; ১৫) অন্যৰে এই উক্তি আছে, “তোমরা তাবৎ বিষয়ে
