পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৫৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরিশিষ্ট Site দেশের গরীব কথাটার মানে আমরা সবাই বুঝি, এ লইয়। তর্ক করি না, কিন্তু এই দৈনিক এক পয়সা দেড় পয়সার আয় বৃদ্ধিতে চাম্বারা খাইয়া পরিয়া পুরুষ্ট, ইষ্টয়া কি করিয়া যে ইংরাজ তাড়াইয়া স্বরাজ জানিবে, ইহাই বুঝা কঠিন। আনিলবরণ বলেন, কোথায় চরকা, কোথায় তুলো, কোথায় ধূহুরি, এত হাঙ্গামা না করিয়া অবসরমত ছ'মুঠ ঘাস ছিড়িলেও তো মালিক দশ আন ধারে আন অর্থাৎ দিন এক পয়সা দেড় পয়সা রোজগার হয় । তিনি আরও বলেন, ইহাতে অন্য উপকারও আছে । এ. আই. সি. সির একটা মিটিং ডাকিয় Franchise করিয়া দিলে লিডারদের তখন ঘাস ছিড়িতে পাড়াগায়ে আসিতেই হইবে । কারণ, সহরে ঘাস মিলে না । অতএব এরূপ মেলামেশায় পল্লীসংগঠনের কাজটাও দ্রুত অাগাইয়া যাইলে । অস্তুত: সম্বরের মধ্যে মোটর ইাকাইয়া লোক চাপ দিয়া মারার দুষ্কৰ্ম্মটা কিছু কম হওয়ারই সম্ভাবনা | আমি বলি, অনিলধরণের প্রস্তাবটিকে "due consideration” দেওয়া উচিত । রবীন্দ্রনাথ দেশে ফিরিয়াছেন, তিনি হয় ত শুনিয়া বলিবেন, ইহাও utterly childish, কিন্তু আমরা বলিব, কবিদের বুদ্ধিমুদ্ধি নাই—সুতরাং উহার কথা শোনা চলিবে না। বিশেষত:, বার মাসের মধ্যে তের মাস থাকেন যিনি বিলাতে, দেশের আবহাওয়া তিনি জানেন কতটুকু ? চরকা-বিশ্বাসী অহিংসকের হিংস্র অবিশ্বাসীদের ধিক্কার দিয়া প্রায়ষ্ট বলিয়া থাকেন, তোমরা চরকা কাটার মত সোজা কাজটাই ধৈর্য্য পরিয়া BBBBB BBB BSBB BBBS BBB BBBBBS BB BBS তোমাদের গলায় দড়ি ।