भोश्ठिा-जैौश्ञ צרי श्रृङ्ख्यात्र अशवश्ठि भूलै उिनि अिहे छाप्य थर्षबिरुश्रु खानाक সাধারণের বোধ করিবার জন্ত প্রাচীন ভারতবর্ষের পটভূমিতে দুইখানি উপন্যাস রচনা করিবার বাসনা করিয়াছিলেন। এই ইচ্ছা কাৰ্য্যকরী হয় নাই । রমেশচন্দ্র দত্ত তৎসম্পাদিত 'হিন্দুশাস্থের ( ১৩০২ বঙ্গান্ধ) “ভূমিকা’য় বঙ্কিমচন্দ্রের জীবনের শেষ বংসরের আর একটি ইচ্ছার কথা এই ভাবে লিপিবদ্ধ করিয়াছেন— আজ তিন বৎসর হইল, একদিন প্রাতঃস্মরণীয় বঙ্কিমচন্ত্রের সহিত সাক্ষাং করিতে গিয়াছিলাম। কথায় কথায় আমি উহাকে জিজ্ঞাসা করিলাম, বিপুল হিন্দুশাস্ত্রসমুহের সার সংগ্ৰহ করিয়া একখানি পুস্তকরূপে প্রকাশ করা সম্ভৰ কি ম?...বঙ্কিমচন্দ্র উদারমন উৎসাহশীল, স্বদেশহিতৈষী লোক ছিলেন, অন্তে যে প্রস্তাৰে সন্ধুচিত হইত, তিনি সেরূপ প্রস্তাব শুনিয়া আনন্দিত হইলেন ; আন্ত tष कांश छौठ श्ऊ, उिनि cन कांग्ला ऍ९नश्ठि श्लन ! यांश्लोरमद्र नश्ठि আমার প্রস্তাব গ্রহণ করিলেন, এবং কয়েক জন স্বধৰ্ম্মপ্রিয় বন্ধুর মত লইবার প্রস্তাৰ করিলেন । কয়েক দিন পর তাহার গৃহে ঐক্ষপ কয়েক জন পণ্ডিত সমবেত হইলেন। প্রস্তাবিত্ত কার্য্যে সকলেই মত দিলেন ।--উৎসাহী বঙ্কিমচন্দ্র নিজে মহাভারত ও ভগবদগীত অংশের সঙ্কলনের ভার লইলেন। বঙ্কিমচন্ত্রের উজ্জ্বল প্রতিভা সাহিত্যের যে ক্ষেত্রে পতিত হইয়াছে, সেই ক্ষেত্রই উজ্জ্বল আলোকে পূর্ণ হইয়াছে। তাছার সঙ্গীতপূর্ণ স্বর সাহিত্যের যে প্রদেশে ধ্বনিত হইয়াছে, সেই প্রদেশই সঙ্গীতপূর্ণ ও জনাপূর্ণ হইয়াছে। অল্প দি বঙ্কিমচন্দ্র জীবিত থাকিতেন, তাহা হইলে এই পুস্তক বঙ্গদেশে গৌরবালোকে श्रीरलांकिठ झट्टैग्न थरुनिष्ठ श्ऊ “श्रांदिन, २७•२ वत्रांक । -
