পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবনের সংক্ষিপ্ত ঘটনাপঞ্জী *教 The Bane of Life Rix fi foştx'ą wyriw yr yra į. সম্ভবতঃ পরবত্তী কালে লাট-পত্নী লেজী এলিয়টুকে এই অম্বুবাদই উপহার দেওয়া হইয়াছিল । এই সময়ে নবীনচন্দ্র সেন কাটালপাড়ার বাড়ীতে বঙ্কিমচন্দ্রের সহিত সাক্ষাৎ করেন। বঙ্গদর্শন পুনঃপ্রকাশের কথা হয়। বঙ্কিমচন্দ্র 'বঙ্গদর্শনে’র স্বত্ব সঞ্জীবচন্দ্রকে লেখাপড়া করিয়া দান করিলেন ( ১২ অগ্রহায়ণ ১২৮৩ ) । ধূমায়িত বহ্নি তখন জলিয়াছে, ভ্রাতৃবিরোধ বেশ পাকিয়া উঠিয়াছে। ১৮৭৭ খ্ৰীষ্টাব্দের গোড়ার দিকে বঙ্কিমচন্দ্র কাটালপাড়ার বাস উঠাইয়া চুচূড়ায় একটি বাড়ী ভাড়া করিয়া সপরিবারে উঠিয়া গেলেন। ১৮৭৭ খ্ৰীষ্টাব্দের এপ্রিল হইতে কাটালপাড়া বঙ্গদর্শন যন্ত্রে সঞ্জীবচন্দ্রের সম্পাদনায় উহা পুনঃপ্রকাশিত হইল ; অসমাপ্ত ‘কৃষ্ণকাস্তের উইল" সমাপ্ত হইল । বঙ্কিমচন্ত্রের "ক্ষণভিন্নমুহৃং দীনবন্ধুর ইতিমধ্যে মৃত্যু ঘটিয়াছিল ; २४११ औछेारस रश्-िनिश्ऊि औदनैौ-नशजिउ श्ञा शैनयकू शिजब গ্রন্থালী প্রকাশিত হইল । হুগলীতে অবস্থানকালে বঙ্কিমচন্দ্রের নিম্নলিখিত পুস্তকগুলি প্রকাশিত হয়—রজনী' (১৮৭৭), উপকথা' ( ইন্দির, যুগগাঙ্গুরীয় ও রাধারাণী একত্রে, ১৮৭৭), ‘কবিতাপুস্তক’ ( ১৮৭৮), 'কৃষ্ণকালের উইল’ (১৮৭৮), ‘প্রবন্ধ-পুস্তক’ (১৮৭৯ ), ‘সাম্য’ ( ১৮৭৯ ) { চুচুড়ায় বঙ্কিমচন্দ্রের জোড়াঘাটের বাড়ীতে কলিকাতা হইতে হেমবাবু, যোগেন্দ্রবাবু প্রভৃতি অনেকে যাতায়াত করিতেন ; ভূদেববাবুর সহিত এই সময়ে তাহার খুবই দেখা-শোনা হইত। অধ্যাপক গোপালচন্দ্র