পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৬৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

平翰 নীলমণি বসাক শেঠ-বলাকেরা যথেষ্ট সম্পন্ন ছিলেন । নীলমণিকে কিন্তু বল্যে ও কৈশোরে দারিত্র্যের মধ্যে কাটাইতে হয়। র্তাহাম্বের বাড়ী ছিল— রামবাগান উমেশ দত্তের লেনে। সেই বাড়ী পিতার জেনার দায়ে বিক্রয় হইয়া বায়। পরে তিনি তাহদের পাথুরিয়াঘাটা ট্রটের বাড়ীতে উঠিয়া যান এবং সেইখানেই বাস করিতে থাকেন। রাজচন্ত্রের দুই পুত্র-নীলমণি ও কমলাকান্ত। কথিত আছে, বালক নীলমণি ডেবিড হেয়ারের অতিশয় প্রিয়পাত্র ছিলেন। তাহা হইতে অনুমান হয়, নীলমণি পুরাতন হিন্দুকলেজের ছাত্র ছিলেন। প্রধানত: হিন্দু , কলেজের ছাত্রবৃন্দ—তারাচাদ চক্রবর্তী, রামগোপাল ঘোষ, রামতন্তু লাহিড়ী প্রভৃতির উদ্যোগে ১৮৩৮ খ্ৰীষ্টাব্দের ১২ই মার্চ কলিকাতায় ষে “সাধারণ জ্ঞানোপার্জিকা সভা’ প্রতিষ্ঠিত হয়, নীলমণি বসাক তাহার অন্যতম সত্য ছিলেন। " চাকুরী-জীবন হেয়ারের চেষ্টায় নীলমণি হুগলী কোর্টে অল্প বেতনের কেরাণীর পদ প্রাপ্ত হন। ক্রমে তিনি নিজের কৰ্ম্মদক্ষতা এবং প্রতিভাবলে উচ্চ হইতে উচ্চতর পদে উন্নীত হইয়া গেজেটেড অফিসর হইয়াছিলেন। চাকুরী ব্যপদেশে তিনি বহু দিন যাবৎ রাজসাহীতে অবস্থান করেন। রাজসাহী হইতে তিনি বৰ্দ্ধমানে বদলি হন। বর্ধমামে নীলমণি কমিশনরের পার্সন্তাল অ্যাসিস্টেণ্ট ছিলেন। গিরিশচন্দ্র বিদ্যারত্ব উাহার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন। হরিশ্চন্ত্র কবিরত্ন-লিখিত গিরিশচন্দ্র বিজ্ঞাত্বত্বের জীবনচরিতে পাই :–

  • বৎকালে ইষ্ট ইণ্ডিয়া রেলওয়ে বর্ধমান পৰ্য্যস্ত খোলা হয়,