পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (তৃতীয় ভাগ).pdf/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Σ ΣΑ সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা । *ifՀh | } রায়ন্ত নৃপঋসি ক্ষাতে ধৰ্ম্মসিল দেবগুরু ভক্ত মধুকরতুল্য দ্বিজপাল জথোচিত প্ৰতিপাল্য পুস্তক শ্ৰীবাণেশ্বর দেবশৰ্ম্মিণ: ||” DuDuDDBD JSDD BD DJL KBDDBBS BBBBBDB BBDBDB BBBDS KSDK DDS Sa DDS আর কিছু জানিবার উপায়ু নুই। গ্ৰন্থ পানি তুলট কাগজে লেখা, অতি জীর্ণ অবস্থা, অনেক পাতের ধার গলিয়া পড়িতেছে, তাহাতে অনেক অক্ষর অস্পষ্ট'ও অনেক অক্ষর স্বলিত হইয়াছে। পুথি খানির অবস্থা দেখিলে দেড়শত বর্যের অধিক পুরাতন বলিয়া সহজেই স্বীকার করা যায় । ১১৫০ সনে আমরা রাজেন্দ্ৰ কৃষ্ণচন্দ্ৰকে নবদ্বীপের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত দেখি । পুথিতেও রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের নাম রহিয়াছে। এই সঙ্গে আবার বাণেশ্বর দেবশৰ্ম্মার নাম পাওয়া যাইতেছে। রাজা কৃষ্ণচন্দের সভায় যে সকল সন্ত্রান্ত ব্যক্তি বিরাজ করিতেন, মৃত বাবু কাৰ্ত্তিকেয় চন্দ্র রায় ক্ষিতীশবংশাবলী চরিতে তাহদের সকলের পরিচয় দিয়াছেন। তন্মধ্যে আমরা এক বাণেশ্বর বিদ্যালঙ্কারের নাম পাই, দ্বিতীয় বাণেশ্বরের নাম নাই। রাজা কৃষ্ণচন্দ্ৰ বাণেশ্বরকে বড় ভাল বাসিতেন, সৰ্ব্বদাই কাছে রাখিতেন, বাণেশ্বরও একজন অসাধারণ পণ্ডিত ছিলেন, তঁহার বাল্যকালের অদ্বিতীয় মেধাশক্তির পরিচয় অনেকেই অবগষ্ঠ আছেন। তিনি রাজা কৃষ্ণচন্দ্ৰকে আপনার প্রতিপালক ভাবিয়া আনন্দিত হইতেন। আমাদের আলোচ্য গ্রন্থের শেষেও লেখক বাণেশ্বর কৃষ্ণচন্দ্রের প্রতিপালিত বলিয়া পরিচিত হইয়াছেন । পুথির মাঝে মাঝে আরও তিন জায়গায় ‘স্বাক্ষর মিদং ও শ্ৰীবাণেশ্বর দেবশৰ্ম্মিণঃ’ এই রূপ লিখিত আছে। ইহা হইতে উভয় বাণেশ্বরকে অভিন্ন বলিয়া বোধহয় । কারণ বাণেশ্বর বিদ্যালঙ্কারকে শুদ্ধ নাম শ্ৰবণে চিনিত না, বা তঁহার নাম শুনে নাই বঙ্গের পণ্ডিতসমাজে তখন এমন লোক ছিল না। এরূপ স্থলে বাণেশ্বর বিদ্যালঙ্কার কেবল স্বাক্ষর দ্বারা যে আপনার পরিচয় দিবেন, তাহা অসম্ভব নহে। বোধহয় তিনি নিজ পুস্তকে আর অধিক পরিচয় লিখিবার আবশ্যকতা বোধ করেন নাই। পুথিখানিতে যথেষ্ট বর্ণাশুদ্ধি আছে। দেখিলে কোন পণ্ডিতের লেখা বলিয়া আর বোধ হয় না। বাণেশ্বরের মত এক জন পণ্ডিত যে এরূপ বানান ভুল করিবেন, তাহ যেন সহজেই বিশ্বাস হয় না। কিন্তু লেখক বাণেশ্বর আপনার দোষ কাটাইয়া বলিয়াছেন, তিনি যেমন আদর্শ দেখিয়াছেন, ঠিক তেমনি লিখিয়াছেন । তিনি একথা শুনা লিখিলেও বোধ হয় দোষ হইত না । কারণ আমি অনেক বড় বড় অধ্যাপকের হস্তলিপি দেখিয়াছি, তাহারা সংস্কৃত লিখিবার সময় বর্ণাশুদ্ধির দিকে অনেকটা দৃষ্টি রাখেন বটে, কিন্তু বাঙ্গালা লিখিবার সময় বানানের দিকে ভ্ৰক্ষেপও করেন না, এমন কি, “আমি” লিখিবার সময় মা এয়ে **ী৷ ” দেন, মনুষ্য লিখিবার সময় ‘সি’ ব্যবহার করেন। তঁহাদের লক্ষ্য কেবল উচ্চারণের দিকে । উচ্চারণ বা স্বর অনুসারে তঁাহারা লিখিয়া থাকেন। বাণেশ্বরও এই নিয়ম DB DDDS DD BBDBDB BDDB BBDD DB BBD DBBDBDB BBD DD DBDBDD