সন ১৩১৩ } চাকৃমাদিগের ভাষা তথ্য \9 চাকমাদিগের ভাষা-তথ্য চট্টগ্রাম, পাৰ্ব্বত্য চষ্ট ও ম এবং পার্বত্যাত্রিপুরায় চাকমা নামক জাতিবিশেষের বাস। ইহাদের সংখ্যা প্ৰায় অৰ্দ্ধলক্ষ হইবে। শারীরিক গঠন প্ৰণালী অনেকটা মঘ-ত্রিপুরাদি অপরাপর পাৰ্ব্বত্য জাতির অনুরূপ। পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণের মতে ইহারাও “লোহিত্য” অর্থাৎ ব্ৰহ্মপুত্ৰ ( যার-কি ও-সাংপো ) নাদের তীরভূমি হইতে আগত। এতৎসম্বন্ধে নানাবিধ জনশ্রুতি শুনিতে পাওয়া যায়। ইহাদিগের দুইটী মাত্ৰ প্ৰাচীন নিদর্শন সেই সমুদয়ের মধ্যে সৰ্ব্বাপেক্ষা প্রামাণ্য । . / " ਭੋਜ' .. 'ਨ-ਲੁਲੁ ਲ সাক্ষ্যু স্বীকার করিলে প্রাগুক্ত মত অগ্রাহ করা যায় , ; ঘু ৩ - ঈ হ’ল ও “লোহিত্যিক” বা “তিব্বতীব্রহ্ম।” শ্রেণীর অন্তর্গত * । কিন্তু বৰ্ত্তমানে তাহারা বৌদ্ধদলভু ! হইয়াছে । ] দেশভেদে ভাষার বিভিন্নতা স্বতঃসিদ্ধ। যদি সমগ্ৰ পৃথিবী ব্যাপিয়া একমাত্ৰ ভাষায় ভাবের আদানপ্ৰদান চলিত, তবে কত যে সুখের ও সুবিধার আশা ছিল,তাহা পরিমাণ করা যায় না ; কেননা, প্ৰত্যেক দেশের সুধীসম্প্রদায় বহুশ্রমাৰ্জিত তত্ত্বরাশি স্ব স্ব দেশজ ভাষায় লিপিবদ্ধ করিয়া গিয়াছেন । সে সমুদয় আয়ত্ত করিতে হইলে তত্ত্বৎভাষায় পারদর্শী হওয়া সর্বাগ্রে আবশ্যক ; সুতরাং পৃথিবীর যাবতীয় ভাষায় অধিকার না থাকিলে সমস্ত রহস্যও উদঘাটিত করা দুরূহ। পরন্তু তাদৃশ সার্বভৌমিক শিক্ষা সামান্য মানবজীবনে লাভ সম্পূর্ণ অসম্ভব। তাই বলিতেছিলাম, সমগ্ৰ পৃথিবীর এক সাধারণ ভাষা হইলে উপকারের পরিসীমা ছিল না । এক সময়ে এ ভারতের প্রায় সর্বাংশে হিন্দিতে কথোপকথন চলিত ; কালক্রমে তাহ বিচ্ছিন্ন হইয়া পড়িয়াছে। সম্প্রতি কতিপয় বঙ্গীয় কৃতবিদ্য বাঙ্গালাভাষাকে ভারতের সর্বত্ৰ প্ৰচলিত করিবার প্রয়াস পাইতেছেন, তঁহাদের মনোরথ সিদ্ধ হইলে-দেশের এক গুরুতর অভাব নিরাকৃত হইবে । ভাষাতত্ত্ব আলোচনা কালে দেখা যায়, দেশের অবস্থানের উপরই ভাষার প্রকৃতি সম্পূর্ণরূপে নির্ভর করে। ইহা আবার বিবিধ কারণে ঘটিয়া থাকে। প্ৰথম --দেশবাসীর কৰ্ম্মতৎপরতা, দ্বিতীয়-প্ৰতিবেশী অপরাপর ভাষার সংঘর্ষণ এবং তৃতীয়তঃদেশের অবস্থানুসারে আবহাওয়ার প্রকৃতি । যে দেশের লোক সাতিশয় কৰ্ম্মতৎপর ( যেমন বন্দরাদিতে) এমন কি একটু ভালরূপে কথাটি বলিবার ও অবকাশ পায়না, তথাকার ভাষা সংক্ষিপ্ত হওয়া স্বাভাবিক - অনেকস্থলে সঙ্কেতমাত্র অবলম্বনে কাৰ্য্য 5वांछेड সার্বভৌমিক ভাষা ভাষাভেদ S BDDB BDuBD gBBDB SED LMguBuDBD DDD SKDtS gDEEi DES SBD SS DDSLDt SuLLuuuSLuD বিস্তারিত আলোচনা করা হইয়াছে।
- এতৎসম্বন্ধেও “বৌদ্ধবন্ধু”র বৈশাখ হইতে কাৰ্ত্তিক সংখ্যায় ( ১৩১৩) খিত্বত বিবরণী বাহির হইয়াছে
