স্বাঙ্গশোইধ্যায়ঃ । অহঙ্কারবিবেকেন কর্তৃভূমিতি নিশ্চিতম্।। ৩৩, আৰুনো নিত্যমুক্তস্য নিৰ্ব্বিভাগস্ত যমুখ । নৈবাস্ত কিঞ্চিং কৰ্ত্তব্যমত্যাহুৰ্বেদবাদিন: ॥৩৪ কর্তৃত্ব কর্ণস্তৈব নাস্থনোহন্ত হি তত্ত্বত: । ন ভেন লিপ্যতে হয়। পুণ পুণ্যাথ্যকৰ্ম্মণ । বুদ্ধাদয়ে গুণা: সৰ্ব্বে হস্তৃদ্বুদ্ধরহস্কৃতিঃ । অংস্কারাচ্চ স্তৃক্ষাণি তন্মাত্রাণীন্দ্রাণি চ || ৩৬ । বৃক্ষ্মেভ্য: পঞ্চভূতান তেভাঃ সুগমিদং জগৎ চতুরি্শকমব্যক্তং পুরুষঃ পঞ্চবশক । ৩৭ ন তস্য কাৰ্য্যং করুণং ক্রিয়ারূপঞ্চ বিদ্যতে | স্বজ্ঞানাং কথিতং সৰ্ব্বমাত্মন্তেবেন্তি চ শ্রুতি: ইতি মষিমুং জ্ঞানং কথিতং তব পুত্ৰক ॥৩৯ ইতি শ্ৰীব্ৰহ্মপুরাণেপপুরাণে শ্ৰীসেীরে স্বতশৌনকসংবাদে শিবভক্তমহিমাদিকথনং নামৈকাদশোহধ্যায়; i ১১ : অপনীত হয়। আত্মার কখনই কর্তৃত্ব বা ; ভোক্তৃত্ব নাই। অহঙ্কার-জনিত অবিবেকই । কর্তৃত্বাভিমানের কারণ, ইহা নিশ্চয় । হে যড়ানন ! নিত্যমুক্ত অখণ্ড আত্মার কর্তব্য কিছুই নাই, বেদজ্ঞগণ ইহা বলেন । কর্তৃত্ব অন্তঃকরণেই বিদ্যমান। প্রকৃতপক্ষে আত্মার কর্তৃত্ব নাই। সেই জন্তই আত্ম পাপপুণ্যকৰ্ম্মে লিপ্ত হন না। বুদ্ধ্যাদি সমস্তই গুণ (সত্ত্ব রজঃ ও তমোগুণস্বরূপ)। বুদ্ধি হইতে অহঙ্কার, অহঙ্কার হইতে স্বল্প পঞ্চ ; তন্মাত্র এবং ইম্রিয়গণ উৎপন্ন হয়। হুঙ্ক | পঞ্চ তন্মাত্র হইতে স্থূল পঞ্চভূত। পঞ্চভূত হইতেই স্কুল জগং। অব্যক্ত অর্থাৎ বুদ্ধির যার উপাদান, তাহা চতুৰ্বিংশ তত্ত্ব, পুরুষ পঞ্চবিংশ । কার্য্য, করণ এবং ক্রিয়ী, পুষ্কষের কিছুই নাই। নিজ অজ্ঞান বশতই আস্থাতে এই সমস্তের আস্তত্ব কীৰ্ত্তিম্ভ श्य, देहाई अङ८उ कथिङ श्हेप्राप्छ् । হে পুত্র । মদীয় জ্ঞান এই তোমাকে والاسبراج أ llة ةة একাদশ অধ্যায় সমাপ্ত ঃ ১১ : d& छ्ॉकिं★{६५ भ्रू: { ঈশ্বর উবাচ। ময্যেকচিত্তত যোগ ইত পুধং নিরূপিতম্। সাধনান্তঃধ। তন্ত প্রধক্ষ্যমধুম শৃণু || ১ যমশ্চি নিয়মাস্তবদানান্তাপ ষন্মুখ । প্রণী:মিস্ত উঃ প্রোক্ত: প্রত্যাহাত্নশ্চ খায়ণ । ধ্যানং তথা সমাধি"র্চ যে{গাঙ্গানি প্রচক্ষতে ॥২ অহিংস সত্যমস্তেxং ব্রহ্মচর্য্যাপারগ্রহে । যমাঃ সঙ ক্ষেপত: প্রোক্ত নিয়মান শৃণু পুত্ৰক তপ:স্বাধ্যায়ুসস্তোয়; শৌমীশ্বরপূজনম্। নিয়মা: কথিত বৎস যোগাসদ্ধিপ্রদায়িন: ॥৪ সৰ্ব্বেষামেব ভূতানামক্লেশজননং হি যং। অহিংসা কথিত। সস্তুর্যোগসিদ্ধিপ্রদায়নী ॥ ৫ যথার্থকখনং সত্যমস্তেয়মধুনা শৃণু । ६tनभं छाश्वfांभू * ঈশ্বর বলিলেন,-আমার প্রতি একাগ্রচিত্ত গই যোগ, ইং পূৰ্ব্বে নিরূপিত হইয়াছে, তাহার সাধন অষ্ট্রবিধ ; এক্ষণে তাছা বলিতেছি, শ্রবণ কর। হে ষড়ানম! যম, নিয়ম, আসন, প্রাণায়াম, প্রত্যাহার, ধারণ, ধ্যান এবং সমাধি-এই আট প্রকার যোগাঙ্গ কথিত হইয়াছে, ইহাই অষ্টবিধ সাধন । অহিংসা, সত্য, অস্তেয়, ব্রহ্মচৰ্য্য এবং প্রতিগ্রন্থ-পঞ্চাঙ্গুতাই সংক্ষেপত: 'যম' নামে কথিত । হে পুত্র! নিয়ম কি কি ? তাহা শুন ; তপস্ক, স্বাধ্যায়, সন্তোষ, শৌচ এবং ঈশ্বরপূঞ্জ নিয়ম’ নামে আখ্যাত; হে বৎস! নিয়ম যোগসিদ্ধির হেতু। কোন প্রাণীকেই ক্লেশ না দেওয়ার নাম যোগসিদ্ধিज़ाग्निमौ *ठाईि९म' ! धर्श्वांशुं कथांश् नउj ।
- এই অধ্যায়ে যোগ প্রকরণ আছে ।
যোগ প্রকরণ মাত্রই কৰ্ম্মীর জ্ঞেয় ; বৃক্ষ তাৎপর্য্য জানিতে হুইলে কৰ্ম্মযোগীর শয়ণश्रृंप्ल इङ्ग्रेरक इग्न । श्रुयोगक !
