8२ পুষ্টিয়েবাতুলা তস্য স্থিরত্বং ক্লজহীনতা। ২২ স্বত্তত্বঞ্চ সুপীতাভমমরত্বং তথা স্মরন । খোজমাকাশবাঘৃেশ্চ অত্রৈকত্বং বিচিস্তয়েৎ ॥ মোচয়েৎ তং পুনর্বায়ু বধিয়ত্ববিনাশনম্। পৃণোতি দূরত: সৰ্ব্বং শ্রাতধারী ভবেৎ সদা। বিয়ষ্ময়েইথ সঞ্চায়ী সঙঙাভ্যাসযোগতঃ । সরোজং রমনায়াঞ্চ তদদ্রষ্টীরং সকর্ণিকম ৷ ২৫ স্মৃত্ব মধ্যে পুনর্ধায়েচ্ছক্লবৰ্ণাং সরস্বতীম্। সৌরপুরাণম্। পীত্ব পার্থিবতত্ত্বেন স্তম্ভং বায়োর্বিনাশয়েৎ । , অভেদ্যং বিজয়ং রৌঞ্জমক্ষোভ্যং ত্ৰিদশেখরম্ব কপালমালমঞ্চোগ্রং ভীমং দংষ্ট্রাকরালিনম্। অস্ত্রৈব্যগ্রকরং দেবমমোঘৈৰ্বহ্নিকারণৈঃ। স্মরণাদ্যজনাচ্চৈব তৈজসৈবিঘ্ননাশনম্। ৩১ শূলমুদগরবজেষু দণ্ডকাম্মু কশজ্যসি। পদ্মাস্তে দক্ষিণে ভাগেহবিনাশং পররেশ্বরম্ ॥ পরিঘধবজখট্রাঙ্গৈরঙ্কুশঞ্চ ধনুৰ্গনাম। জ্বালাননেন পাশেন বামভাগেইভয়প্রদম ॥৩৩ অমেন ধ্যানযোগেন সর্ববিঘ্নান নিবায়য়েৎ । জড়ত্বঞ্চ শিরোরোগ মুখরোগান বিনাশয়েৎ i বশং নয়েজগৎ সৰ্ব্বমপদ্যপি মহেশ্বর: ॥ ৩৪ প্রজ্ঞা চৈব স্মৃতির্মেধ। কবিত্বং বুদ্ধিরুত্তম । স্তম্ভনং তুষ্ট্রসত্ত্বনাং সৰ্ব্ববায়ুং জয়েৎ সদা । ২৭ হৎসরোঞ্জগতং দেবমষ্টাদশভুজৈৰ্যতম। নীলারুণং মহাকায়ং ত্রিদৃকৃচন্দ্রজটধরম ॥ ২৮ সিংহচৰ্ম্মাম্বরং ভীমং সৰ্ব্বাভরণভূষিতম্। ভুজঙ্গহারাভরণং সৰ্পকঙ্কণনৃপুরম্ । ২৯ জালামালাকুলং দীপ্তং ভাভাসিতদিগাননম্। নাড়ী দ্বারা তাহ পান করিবে । তাহা পার্থিবতত্ত্বে পান করিয়া বায়ুস্তস্ত দূর করবে। এইরূপ করিলে অতুল পুষ্ট, স্থৈৰ্য্য এবং আরোগ্য হয়। উত্তম পীতবর্ণ হৃত্তত্ত্ব এবং অমরত্ব স্মরণ করিয়া শ্রেত্ৰ-ইঞ্জিয় চিন্তা কল্পত তাহাতে আকাশ এবং বায়ুর একতা করিবে ; পরে বায়ুরেচন করিবে । তাহ হইতেই বধিরত্ব মোচন হয়, আর দূরশ্রবণশক্তি ও শ্রুতধরুত্ব হইয়া থাকে । অমস্তয় সতত অভ্যাসযোগে আকাশ-স্বরূপ এবং সৰ্ব্বত্র সঞ্চরণশীল হয়। রসনায় জ্ঞানশক্তিসম্পন্ন কর্ণকাসমতি সরোঞ্জ স্মরণ করিয়া তন্মধ্যে শুক্লবৰ্ণ সরস্বতীকে চিন্তা করিবে । তাহাতেই জড়ত, শিরোরোগ এবং মুখরোগ বিনষ্ট হয়। প্রজ্ঞ, স্মৃতি, কবিত্ব-শক্তি এবং উত্তম বুদ্ধি লাভ হয়, তুষ্ট্রস্তম্ভন এবং সঞ্চবিধ বায়ুজয় তাহার হইয়া থাকে। অষ্টাদশ-ভুজসম্পন্ন, নীললোহিত, মহাকায়, ত্রিনয়ন, জটাধর, সিংহछ{ीचब्रशाद्रौ, गरूँछिब्रभङ्गवि७, छूछत्रहाँग्न আদিত্যমণ্ডলং পদ্মে সৌম্যং বৈ পাবকং সম্যগদর্শনসম্পন্নে৷ মাভিভূয়েত কৰ্ম্মভিঃ। যোগবিদযোগযুক্তাত্ম পয়ং নিৰ্ব্বাণমুচ্ছত ॥৩৫ 5す。 আত্মনে হৃদগুহাবাসং সঞ্চিন্ত্যৈবং মহামুনিঃ। তত্র দেবং পরং শাস্তং ধ্যায়েদীশং মুনিৰ্ম্মলম্ জগদ্ব্যাপ্য স্থিতং কৃৎস্নং কালাকালবিবর্জিতম্ ভূষিত, সৰ্পময় কঙ্কণনুপুর-সম্পন্ন, জালামালাকুল, প্রভোদ্ভাসিত-পিয়গুল, দীপ্ত, অভেদ্য, অজেয়, অক্ষোভ্য, রৌদ্র, কপালমালী, দংষ্ট্রকেরাল, অনলোদগারী অমোঘ অস্ত্রে ভীষণ-পাণি, স্মরণ ও পূজনমাত্রে বিপ্লবিনশন ( নয় থানি ) দক্ষিণ হস্তে শূল, মুদগর, বজ্র, বাণ, দণ্ড, ধনু, শক্তি, খণ্ডুগ এবং পদ্ম, (ময় খানি ) বামহস্তে পরিঘ, ধ্বজ, খট্রাঙ্গ, অঙ্কুশ, ধন্থ, গদা, জালামুখাস্ত্র, পাশ এবং অভয়মুদ্র ধারণ করিয়া বিরাজমান, অবিনাশী ভীমদেব মুরেশ্বর পরমেশ্বরকে হৃদয়পদ্মে ধ্যান করবে। ১৭-৩৩ । এই ধ্যানযোগ করিলে সৰ্ব্ববিঘ্ননিবারণ এবং সৰ্ব্বলোক-বশীকরণ করিতে সমর্থ হয়। আপদেও তাহার মহৈশ্বৰ্য্য দূর হয় না। সে ব্যক্তি সম্যগৃদশী হয় এবং কৰ্ম্ম দ্বারা অভিভূত হয় না। পুনশ্চ সেই যোগযুক্তচিত্ত যোগাবৎ পরম নিৰ্ব্বাণ প্রাপ্ত হয়। মহামুনি, আপনার হৃদয়গুহায় পদ্মোপর স্বৰ্য্যমণ্ডল বা সৌম্য বহমণ্ডল চিন্তা করিয়া তথায় পরমশাস্ত স্বনিৰ্ম্মল জগন্ধ্যাপী কালাকালবিবর্জিত অখণ্ড ঈশ্বল্পকৈ ভাবনা
