পাতা:স্বর্গীয় মহাকবি কালিদাসের জীবন বৃত্তান্ত - গিরীশচন্দ্র ভট্টাচার্য্য.pdf/১৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

) 、 \3 কালিদাস উপন্যাস । আর পূৰ্ব্বে শুনা হইয়াছে যে মৌনব্ৰতী লোকালয় ত্যাগ করে জন মানব শূন্ত স্থানে থাকেন, সে রকম ত নয় ? মন্ত্রী । পলায়ন অসম্ভব নহে । ছুর্দিনে, মন্দকার্য্য সকল সম্পাদিত হইয়া থাকে, কিছু আশ্চৰ্য্য নহে। যদি অনেক দূর চলিয়া গিয়া থাকেন আর এমনও হইভে পারে যে নিকটবর্তী কোন স্থানে লুকাইয়া আছেন বৃষ্টি ধরিলে যাইবে যাহা হউক ভাল করিয়া অনুসন্ধান করিলে কোন না কোন স্থান হইতে সংবাদ পাওয়া যাইবে । নগরের রাস্ত সকলু একবার পরীক্ষা করিয়া দেখা উচিত । কারণ যদি কোন রাস্তায় চাকার চিকু থাকে তাহা হইলে নিশ্চয় করা অবিশু ক ষে কোন স্থান হইতে সেই চক্র পদ্ধতি অরম্ভ হইয়াছে ও কোন দিকে গিয়াছে, আর কোথায় গিয়। শেষ হইয়াছে, উদ্বিগ্ন হুইলে কিছুই হইবে না। বিপদে ধৈর্য্য হরাইলে বিপদের প্রতিকার হয় না জগদীশ্বর ইচ্ছায় সব মঙ্গল হইবে।” ৮ । ১০ ঘণ্ট। পরে প্রেরিত ব্যক্তিগণের মধ্যে অনেকে ফিরিয়া আসিয়া বলিল ষে দয়েহাটা পৰ্য্যন্ত খুজিয়া আসিলাম কোন কিছু দেখিতে পাইলাম না । বুভুক্ষিত মারিত দেওয়ান মহাশয় আর এক অবস্থায় থাকা অসহ্য হইয়। উঠিল তিনি ভাবিলেন যে প্রাতঃকালে ধোবানীর মুখ দেখিয়াই কি এরূপ শ{ ঘটিল । এমন সময় অশ্বারোহী কয়েক জনের মধ্যে দুই একজন ফিরিয়৷ আসিয়। বদ্ধাঞ্জলি হইয়া সজল নয়নে নিবেদন করিল । মহারাজ আমরা দুই জনে খান নগর পর্যন্ত গিয়াছিলাম। সেখানে আমরা দেখিলাম যে একজন সাহেব বেশধারী ছাতা মাথায় একটা ছোট মেমের হাত ধরিয়া ইংরাজীতে সম্ভাষণ করিতে করিতে চলিয়। যাইতেছেন । অামাদের সন্দেহ হইল, আমরা