পাতা:হত্যা রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S8 श्ङा-३श्रु9] “খুনীও খুনী হইয়াছে।” “খুন ?” “হঁা,-সে-ও খুন হইয়াছে।” নগেন্দ্ৰনাথ নিতান্ত বিস্মিত হইয়া বলিয়া উঠিলেন, “ওঃ, একেবারে ডবল খুন ?” অক্ষয়কুমার নিতান্ত গম্ভীরভাবে বলিলেন, “হা-দারোয়ানের বেশধারী লোকটা সম্ভবতঃ রাত্রি বারটা হইতে একটার মধ্যে খুন হইয়াছিল। স্ত্রীলোকটী সম্ভবতঃ খুন হইয়াছে, একটা হইতে দুইটার মধ্যে।” “কোথায় স্ত্রীলোকটিকে পাওয়া গিয়াছে।” “অধিক দূরে নহে-গঙ্গার ধারের রাস্তার উপর, প্ৰায় গঙ্গার ধারে ।” “তাহা হইলে বোধ হইতেছে, খুনী লাসটা জলে ফেলিয়া দিবার চেষ্টা পাইয়াছিল ?” “নিশ্চয়ই । কাহারও পায়ের শব্দ শুনিয়া লাস ফেলিয়া পলাইটয়া গিয়াছে।” “কে প্রথম লাস দেখিতে পায় ?” “একটা হিন্দুস্থানী—সে ভোরে গঙ্গাস্নান করিতে গিয়া লাস দেখিতে পাইয়া পুলিসে খবর দেয়। আমিও সংবাদ পাইয়া তখনই লাস দেখিতে शाश्।” “আপনার এত তাড়াতাড়ি যাইবার কি কোন কারণ ছিল ?” “ই-একটু ছিল বই কি ? এইটা দেখুন দেখি।” এই বলিয়া অক্ষয়কুমার নগেন্দ্রনাথের হাতে এক টুকরা ছিন্ন বস্ত্র দিলেন। তিনি দেখিলেন, সেটি কোন হিন্দুস্থানী স্ত্রীলোকের সুরঞ্জিত বিস্ত্রের কিয়দংশ। । ,