পাতা:হিন্দু আইন -বিভূতিভূষণ মিত্র.pdf/১২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সম্পত্তি সম্বন্ধে স্ত্রীলোকের ক্ষমত। లి স্ত্রীলোক যে সময়ে হস্তান্তর করেন, ভাবী উত্তরাধিকারী ঠিক সেই সময়ে সম্মতি না দিয়া যদি পরে কোন সময়ে সম্মতি দেন, তাহা হইলেও সিদ্ধ হইবে ( বজরঙ্গী বঃ মণিকণিকা, ৩০ এলাহাবাদ ১ fপ্রভি কেন্সিল ; ৩৮ মাদ্রাজ ৩৯৬ ) । পূৰ্ব্বে লিখিত হইয়াছে বটে যে, ভাবী উত্তরাধিকারীর সম্মতি লঙ্কয়া হস্তাস্তর করিলে তাহা সিদ্ধ হইবে । কিন্তু ইহা স্মরণ রাখা উচিত যে, যে স্থলে হস্তান্তরের কোনও আইনসঙ্গত আবশ্যকতা নাই, সে স্থলে ভাবী উত্তরাধিকারীর সম্মতি থাকা সত্ত্বেও আদালত এরূপ হস্তান্তর সন্দেহের চক্ষে দেখিয়া থাকেন। . সুতরাং কোনও স্ত্রীলোক যদি কোনও সম্পত্তি বিক্রয় করেন এবং তাহা লইয়া পরে মোকদম উপস্থিত হয়, তাত। তইলে আদালত প্রথমেই দেখেন যে ঐ বিক্রয়ের কোনও আইনসঙ্গত আবশ্যকতা ছিল কি না ; যদি আইনসঙ্গত আবশ্যকতা ছিল কি না এবিষয়ে কোনও প্রমাণ পাওয়া না যায়, তখন আদালত দেখেন যে উহাতে ভাবী উত্তরধিকারীর সম্মতি ছিল কি না । আদালত যদি দেখেন যে ভাবী উত্তরাধিকারীর সম্মতি ছিল, তাহা হইলে আদালত অতুমান করিয়া লন যে আইনসঙ্গত আবশ্যকতা ছিল এবং সেইজন্যই ভাবী উত্তরাধি কাব্য সম্মতি দিয়াছিলেন । অর্থাৎ ভাবী উত্তরাধিকবীর সম্মতি অপেক্ষ অগইনসঙ্গত আবশ্বকতার উপরই আদালত অধিক দৃষ্টিপাত করেন, এব” ভাবী উত্তরাধিকারীর সম্মতিকে শুধু আইনসঙ্গত আবশ্যকতাব প্রমণেরূপে গণ্য করেন। স্বতরাং যদি অপর পক্ষ দেখাইতে পাবেন যে, ভাব উত্তরাধিকারীর সম্মতি থাকা সত্ত্বেও হস্তান্তরের কিছুমাত্র আবশ্বকত। ছিল না, তাহ হইলে আদালত ঐ হস্তান্তর সিদ্ধ বলিয়। গণ্য কfরবেন না । ( দেবীপ্রসাদ বঃ গোলাপ ভগত, ৪০ কলিকাতা ৭২১, নজীরের erص جو یہ ہے۔ ৭৫৩ পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য )। © .... ہے۔۔۔ ” ، م .. .g= যে স্থলে হস্তাস্তরের আবশ্বকতা না থাকে, “ সে স্থলে যদি ভাৰী