স্বহস্তেপ্ৰস্তুত হবিযঢ়ায় ভূক্ষণ করেন, মাসে দশটা উপবাস করেন। আর স্বভাবের সৌন্দৰ্য্যের ত কথাই নাই--শান্ত, সরল, সাত্ত্বিক, সংযত, বিনয়নম্র। আর একটি কথা এই যে, কামক্রোধাদি রিপু সকল সংযত করিতে পারিলে, দ্বেষহিংসাদি পরিত্যাগ করতে পারিলে, আহার, বিহার, নিদ্রা, স্নান, ভ্ৰমণ, শারীরিক শ্ৰম প্রভৃতি যথাকলে যথারীতি সম্পন্ন করিতে পারিলে, এক কথায়, শুদ্ধ সংযতচিত্ত ও সদাচারী হইতে পারিলে আহাৰ্য্য সম্বন্ধে বড় বেশী ভাবিতে হয় না, সাদাসিদে সাত্ত্বিক আহারেই দেহণ ক্ষা ও দীর্ঘজীবন লাভ করিতে পারা যায় । সময়ে আহার, সময়ে নিদ্রা, সময়ে শয্যাত্যাগ, সময়ে ভ্ৰমণ এই সকলে শরীর সুবক্ষিত হয়, এই সকল বিষয়ে যথেচ্ছাচারা হইলে মাংসাদি ভক্ষণ করিলেও শরীর রক্ষা হয় না। এই সকল কাৰ্য্যে উচ্ছঙ্খলতা দ্বারা দেহের যে গুরুতর অনিষ্ট হয় মদ্যমাংসাদি দ্বারা তাহা নিবারণ করিবার চেষ্টা বাতুলতা মাত্র। এবং এই সকল কাৰ্য্যে নিয়মানুবৰ্ত্তিতার গুণে দেহের যে বলাধান ও প্ৰফুল্লতা হয় তাহাতে সাদাসিদে সাত্ত্বিক আহার যোগ করিলেই প্রভূত স্বাস্থ্য ও দীর্ঘজীবন লাভ করা যায়, এ মাংস খাইবান্দ বা ও মাংস খাইবার অল্পই প্রয়োজন হয়। আবার এই সকল কাৰ্য্যে নিয়ম পালন করা যেমন কৰ্ত্তব্য, কামক্রোধাদি রিপু সকল সংযত করা তদপেক্ষা বেশী কৰ্ত্তব্য। কামক্রোধাদিতে দেহের সুস্থ ও স্বাভাবিক অবস্থার বিপৰ্য্যয় ঘটে, শ্বাসপ্রশ্বাস “প্রবল ও দ্রুত হইয়া উঠে, রক্ত-সঞ্চালনক্রিয়া প্রখর বা দেহের একদেশসম্বদ্ধ হইয়া श्रgफु, झूठश्वा िऊाहक्षद्वा'किशा त्६िङ दा বিলুপ্ত হইয়া যায়, ইত্যাদি। এইজন্য কামক্রোধাদির শান্তি
