পাতা:হিন্দুত্ব - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/১৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्ष्ट्री b') প্রাচীন ভারতে ব্ৰহ্মচর্য্যের যে নিয়ম “ছিল এখনও কি সেই নিয়ম আছে ? বলিতে দুঃখ হয়, সে নিয়ম এখন নাই। লোকে এখন সন্তান সন্ততিকে কোন প্ৰকার কষ্ট দিতে চায় না। পথ হাটতুে কষ্ট হইবে বলিয়া ছেলেকে গাড়ি পান্ধি করিয়া স্কুলে পাঠায় । ছেলের গায় একটু রৌদ্র লাগিবে। ঘলিয়া হাতে ছাতা না দিয়া ছেলেকে স্কুলে পঠায় न। পঠদ্দশাতেই আমাদের বালক এবং যুবকদিগকে বিলক্ষণী বিলাসপ্রিয় দেখিতে পাওয়া যায়। তাহারা উত্তম উত্তম জুতা, উত্তম উত্তম বস্ত্ৰ, পমেটম প্ৰভৃতি নান গন্ধদ্রব্য ব্যবহার করিয়া থাকে, কখন কখন জামার বোতামে বড় বড় গোলাপ ফুল গুজিয়াও স্কুলে যায়। এই সকল কারণে এখন অধ্যয়নে নিষ্ঠা নাই। এবং আমার সামান্য বুদ্ধিতে বোধ হয় যে এই সকল কারণ ব্যতীত আরো কতকগুলি কারণ বশতঃ এখন ছাত্রের নিষ্ঠ ক্রমশঃ কমিয়া যাইতেছে। ছাত্ৰাদিগকে এখন রাজনৈতিক, সামাজিক এবং ধৰ্ম্মবিষয়ক আন্দোলনে নিযুক্ত হইতে দেখা যায়। তন্দ্বারা তাহদের অধ্যয়নে নিষ্ঠা কমিয়া মাওয়া এবং চিত্তসংযমের বিঘ্ন ঘটাই সম্ভব। বোধ হয়। ঐ সকল আন্দোলনে তাহাদিগের নিযুক্ত না হওয়াই ভাল। সামাজিক বা রাজনৈতিক বা ধৰ্ম্মবিষয়ক আন্দোলন যে মন্দ বা অনাবশ্যক BDB BDBD DBD DSS DBDD BB DDBDD BDDS BDBBBBDBBDD যাহার কাৰ্য্য আন্দোলন ভিন্ন তাহার অন্য কাৰ্য্য থাকা উচিত নয়। কেন না। অন্য কাৰ্য্য থাকিলে তাহার আন্দোলন হয় বিফল নয় অসম্পূর্ণ বা অঙ্গহীন হয়। তেমনি অধ্যয়ন যাহার কাৰ্য্য, অধ্যয়ন ভিন্ন তাহার অন্য কাৰ্য্য থাকিলে তাহার অধ্যয়ন 9ܛ ܬ