۲۴ হয়। নিৰ্বাচন প্রণালী সকল দেশে এক নয়। এ দেশে পিতামাতা পুত্রের নিমিত্ত কন্যা নিৰ্বাচন করিয়া থাকেন। এবং যে সকল দোষগুণ বিবেচনা করিয়া কন্যা নিৰ্বাচন করা কীৰ্ত্তব্য, শান্ত্রকারেরা তাহা স্পষ্ট করিয়া বলিয়া দিয়াছেন। আমাদের আধুনিক কৃতবিদ্য যুবকগণের মধ্যে অনেকেই এই প্ৰণালীর বিরোধী এবং ইংরাজি courtship প্রণালীর পক্ষপাতী। দুইটি প্রণালীর মধ্যে কোনটি ভাল, তাহ মীমাংসা করা কঠিন কি সহজ বলিতে পারি না। কিন্তু এ কথাটী বলিতে পার, যে বিবাহের উদ্দেশ্য ধৰ্ম্মচৰ্য্যা ও সমাজসেবা সে বিবাহের নিমিত্ত কন্যা নিৰ্বাচন করিতে হইলে, যে যৌবনমদমত্ত যুবক বিবাহ করিবেন। তিনি না করিয়া বিজ্ঞাবর্ষীয়ান, প্রশান্তচিত্ত, ধৰ্ম্মশীল, সুক্ষ্মদৰ্শী ব্যক্তি নিৰ্বাচন করিলেই ভাল হয়। যে ভাৰ্য্যাকে প্ৰধানতঃ পতির নিমিত্ত নয়, সমাজের নিমিত্ত সংসারে থাকিতে হইবে, সে ভাৰ্য্যা স্বয়ং পতি দ্বারা নির্বাচিত না হইলেই সমাজের পক্ষে মঙ্গল । ধৰ্ম্মচৰ্য্যার জন্য কন্যা নির্বাচন করিতে হইলে যতগুলি বিষয় এবং যে সকল বিষয়, স্থিরচিত্তে এবং বহুদৰ্শিতাসহকারে বিবেচনা করিয়া দেখা আবশ্যক, বিবাহাৰ্থী যুবক স্বয়ং কন্যা নিৰ্বাচন করিলে ততগুলি বিষয় এবং সেই সকল বিষয় কখনই স্থিরচিত্তে বিবেচনা করিয়া দেখা হয় না। তিনি নিজের ভাবনা যত ভাবিবেন, ধৰ্ম্ম বা সমাজের ভাবনা কখনই তত ভাবিবেন না। এবং সেই নিমিত্তই দেখিতে পাওয়া যায়, যে দেশে বিবাহের প্রধান উদ্দেশ্য আত্মসেবা এবং আত্মতুষ্টি সে দেশে বিধাহাৰ্থী ব্যক্তি DDS DDD DDDD DBB DBBD DB BBDB BDBBD
