পাতা:হিন্দুত্ব - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/৪০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ক্রোড়পত্র । - Vor) ম্যালেরিয়াতে বাঙ্গালী কি হঁহঁয়া গিয়াছে, তাহাও দেখিতেছি। একটা জলপূর্ণ মিশকের মুখ খুলিয়া দিলে তাহার জলটা যেমন হুড়াহুড়া করিয়া বাহির হইয়া যায় এবং মশকটা দেখিতে দেখিতে চুপাশে ঘুঘু, এই কয় বৎসরের ম্যালেরিয়াতে তেমনি বাঙ্গালীর শারীরিক বল্ল যেনু হুড়হুড় করিয়া বাহির ফুটুম্বা গিয়াছে এবং তাহার দেহটা দেখিতে “দেখিতে যেন চুপাশে গিয়াছে। জল হাওয়ার এমন সর্বনেশে ီးéifi চুক্ষে দেখিয়া কেমন করিয়া বলি যে বাঙ্গালার জল হওয়ার দোষ বাঙ্গালীয় দুৰ্বলতারু অন্ততঃ একটা অতি প্রবলু ও গুরুতর কারণ নয় ? আর বাঙ্গালীর দুর্বলতার এমন প্ৰবল কারণ চক্ষের উপর থাকিতে যাহারা ম্যালেরিয়া দমনের চেষ্টা না করিয়া বাঙ্গালীকে বীর করিবার জন্য বাল্যবিবাহ উঠিয়া যাইবার আশায় বসিয়া থাকেন, তঁাহারা যে নিতান্তই কৰ্ত্তব্যপরাঙ মুখ—এ কথাই বা না বলি কেমন করিয়া ? পঞ্চম কথা এই যে, বাঙ্গালার ট্যাস ফিরিঙ্গির বাল্যবিবাহ করে না-ইংরাজদের ন্যায় বেশি বয়সে বিবাহ করে। কিন্তু তাহারা বাঙ্গালীদের অপেক্ষা বলবাননয়। ইহাতে নিশ্চয়ই বোধ হয় যে, বাঙ্গালার জল হাওঁয়ার কি অপর কোন দোষে বাঙ্গালার মানুষ দুৰ্বল হয়, বাল্যবিবাহের জন্য হয় না। ষষ্ঠ কথা এই—(১) বাঙ্গালীর আঁতুড় প্রণালীর দোষে বাঙ্গালায় অনেক শিশু মরে এবং বাঙ্গালীর শরীর প্রথম হইতেই দুর্বল ও রুগ্ন হয়, এ কথা অনেকেই বলিয়া থাকেন। (২) DBBDB DDB DBDBB DBDBD BmB D DBD DBBBDDBDD অনেক বালক বালিকা মরে এবং বাঙ্গালী প্রথৰ হইতেই দুৰ্বল