পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জাপান জাপজাতি যেরূপ কৃষিকুশল পৃথিবীতে আর কোন জাতিই সেরূপ নহে। তাহারা সমুদ্র উপকূলভাগ হইতে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পাহাড়ের অতি উচ্চস্থান পৰ্যন্ত প্রত্যেক স্থানই অতি যত্বপূর্বক কর্ষণ করে। -ধাম্ভের চাষেই ইহাদের মনোযোগ বেশী, ঘব, গম প্রভৃতি অন্তবিধ শস্তও উৎপাদন করে । তাহারা মাখম অথবা চৰ্ব্বি ব্যবহার করে না, তৎপরিবর্তে নানাবিধ তৈলাক্ত উদ্ভিজ্জ ব্যবহার করে । * জাপানে আলু, কাফি, মূলা, শসা, তরমুজ এবং নানাবিধ খাদ্যোপযোগী শাক সবজি, তৃণ প্রভৃতি প্রচুর পরিমাণে জন্মে। পাট, পশম, তুলা, তুতগাছ, ওক,দেবদার প্রভৃতি যথেষ্ট উৎপন্ন হয়। নেবু, কমলা, আঙ্গুর, দাড়িম্ব, আখরোট, পেয়ার, পিচ, চেরি প্রভৃতি মুখাদ্য ফল প্রচুর জন্মে । জাপগণ উত্তমরূপ চা চাষ করে। প্রায়ই দেখা যায়, পতিত জমিতে ও ধানের জমীর চারিপাশ্বে চাক্ষেত্র। জাপদিগের গৃহে কোন বন্ধ আসিলে অথবা যাইবার কালে তাহাকে চা পান করিতে দেয় । জাপানে চার যথেষ্ট আবাদ থাকিলেও চীনের দ্যায় তত প্রচুর নহে। ইহাদিগের চা বিদেশে প্রেরিত হয় না। জাপানে ভুতগাছ অধিক পরিমাণেই জন্মে এবং তাহ হইতে নানাবিধ পশমী দ্রব্য উৎপন্ন হয়। এ স্থানে একপ্রকার বাণিশ গাছ আছে, এই গাছ হইতে দুগ্ধের স্তায় একপ্রকার শাদা রস নির্গত হয়। এই রস দ্বারা নানাবিধ আসবীবের চাকচিক্য সম্পাদিত হইয়া থাকে। জাপানের কোন অধিবাসীই বাণিসের কার্য্য করিতে কিছুমাত্র লজ্জিত श्य न। अडि झब्रिज छिकूक श्रेष्ठ अठि पनौ जञ्जाहे পৰ্য্যন্ত সকলেই বাণিসের কাজ করেন। সম্রাটু-প্রাসাদে স্বর্ণ ও রৌপ্যপাত্র অপেক্ষ। জাপান-বার্ণিল দ্বারা চাকচিক্যময় পাত্রই সমধিক আদৃত। সেখানে কৃষিকার্য্যের যথেষ্ট সমাদর। কৃষিকার্থ্যের উৎসাহবৰ্দ্ধনার্থ সম্রাটের এরূপ আদেশ ছিল যে, যে ব্যক্তি কোন পতিত জমী চাস করিবে, দুই বৎসর পর্য্যন্ত সেই জমীর সমস্ত ফসল সেই ব্যক্তিই ভোগ করিতে পাইবে, আর যে ব্যক্তি এক বৎসর কোন জমী চাস করিবে না, সে জমীতে তাহার কোনরূপ সত্ব থাকিবে না । জাপানের অশ্বগুলি মধ্যমাকার, কিন্তু অতিশয় বলিষ্ঠ, ইছাদের সংখ্যা অতিশয় অল্প। সচরাচর আরোহণ করিবার छछहे छां**१ श्रवं बादशंद्र कब्रिग्र थांप्क । १ोॉफ़ौ छैॉनिदांग्न জন্ত ও জলমগ্ন জমী চাস করিবার জন্ত মহিষ ও গবাদি ব্যবহৃত इग्न, छां★शं१ ऐशंप्लद्र कृ५ अर्थदी भांश्न थांग्र न । छांश्रांप्न হংস, কুকুট, ডাক, ভরতপাধী প্রভৃতি দেখা যায়। শশক, [ ७8 ] হরিণ, ভলুক, শূকর প্রভৃতি বস্তজন্তুও যথেষ্ট পাওয়া যায়। পূৰ্ব্বে জাপানে কুকুরের অতিশয় সম্মান ছিল। সম্রাটের আদেশানুসারে প্রত্যেক রাস্তায় কতকগুলি করিয়া কুকুর রক্ষিত হয় এবং ব্যক্তি বিশেষকে কতকগুলি করিয়া কুকুরের আহার যোগাইতে হয়। কথিত আছে যে, একজন জাপ একটা কুকুরের মৃতদেহ পাহাড়ের উপর কবর দিবার জন্য लईब्र यांहे८उश्नि, किड़ cम् अङाख् क्लांढ श्ब्र जांश्रांन সম্রাটুকে অভিশাপ করিতে লাগিল। তাহার সঙ্গী বলিল, “ভাই চুপ কর, সম্রাটকে তিরস্কার করিও না, বরং জগদীশ্বরকে ধন্যবাদ দাও, যে সম্রাটু অশ্বচিহ্নিত সময়ে জন্মেন নাই, কারণ তাহা হইলে আমাদিগের বোঝা আরও ভারী হইত। পূৰ্ব্বে জাপগণ বৎসরাঙ্ক বারটি চিহ্নে চিহ্নিত করিত এবং তাহার যে চিহ্নিত অঙ্কে লোক জন্মিবে তদনুসারে মন গঠিত হইবে এইরূপ বিশ্বাস করিত। জাপানে উই বড় বেশী, ইহার দৌরাত্ম্যে জাপান ব্যতিব্যস্ত । জিনিষের নীচে এবং তাহার চারিদিকে লবণ ছড়াইয়া দিলে কতকটা উদ্ধার পায় । জাপগণ উইকে দোতুস বলে। জাপানে সর্প অতি কম। স্থানে স্থানে তিতাকাজ্য এবং ফিনাকারি নামে সর্প দেখিতে পাওয়া যায়। এই জাতীয় সাপ অতিশয় ভয়ানক ; এই সাপে কাহাকে ংশন করিলে নিশ্চয়ই মৃত্যু হয়। স্বৰ্য্যোদয়কালে দষ্ট হইলে স্বৰ্য্যাস্তের পূৰ্ব্বেই দষ্ট ব্যক্তিকে পঞ্চস্থ পাইতে হয়। জাপানী সৈন্তগণ এই সৰ্পের মাংস ভক্ষণ করিত, তাহাদিগের বিশ্বাস ছিল যে এই সৰ্পের মাংস ভক্ষণ করিলে তাহারা অতিশয় সাহসী ও কষ্টসহিষ্ণু হইবে। জাপানে আর এক প্রকার সাপ আছে, তাহাকে জামাকাগাটো অথবা দোজ বলে। অনেক জাপ এই সাপ দেখাইয়া অর্থ উপার্জন করে। জাপানে নানাপ্রকার মৎস্ত পাওয়া যায়, জাপগণ মৎস্ত ভক্ষণ করিয়াই একরূপ জীবনধারণ করে। তথায় ইরাকিউ নামে একপ্রকার মাছ পাওয়া যায়, তাহা বিষাক্ত । সতর্কভাবে উত্তমরূপে ধৌত না করিয়া ভক্ষণ করিলে ভক্ষণকারীর মৃত্যু পৰ্য্যন্ত ঘটে। এই মাছ আত্মহত্য করিবার সহজ উপায়। এই মাছ খাইয়া অনেক সময় অনেক জাপ পঞ্চস্থ প্রাপ্ত হইয়াছে, তথাপি জাপগণ এ মাছ ত্যাগ করিতে পারে না । সৈনিকগণ সম্রাটের আদেশামুসারে এ মাছ খাইতে পারে না। এ মাছের মূল্যও অধিক। জাপান সাগরে আর এক প্রকার আশ্চর্য মৎস্ত দেখিতে •ो७म्न शङ्ग, हेश्। cनथिएउ 'मञ्चबर्दू बग्नक दाँशत्रुङ्ग छाङ्ग, ইহার মস্তক বৃহৎ, বক্ষস্থলে এবং মুখদেশে কোনরূপ শব