পথ-নির্দেশ গুণী বড় ঘট কবিয পুজাব তত্ত্ব পাঠাইয়াছিল। স্থলোচনা হেমকে অডিালে ডাকিযা বলিলেন, গুণী আমার ব্রাহ্ম বটে, কিন্তু এ সব জানে। মিষ্টান্ন প্রভৃতি পাড়ায বিতরণ কবিয, কাপড়-চোপড় সকলকে দেখাইয়া বলিতে লাগিলেন, আমি নেই, তাই ছেলে আমাব বোনকে তত্ত্ব পাঠিয়েচে , এবং পূজা দেখিযাই তিনি ঘবে ফিবিবেন, এ কথাও সকলেব কাছে প্রচাব করিযী দিলেন। তাঙ্গব যাওযা সম্বন্ধে হেম সেদিন হইতে অব কোন কথা বলিত না, অজিও চুপ কবিয বহিল। স্থলোচনা বুঝিতে না পাবিয মনে মনে বলিলেন, যদি কখন ভগবান দিন দেন তখন বুঝ বি মা, সস্তানকে ছেডে যেতে মাযেব প্রাণ কি কবে । কিন্তু পূজা শেষ না হইতেই স্থলোচনাকে শক্ত কবিয৷ ম্যালেবিযায় ধবিল। মাসখানেক জবভোগেব পবে, একদিন হেম বলিল, আবে কেন মা, বিপদে মধুসুদনকে স্মবণ কবতে তয, যদি বাঁচতে চাও গুণীদীকে ডাক দাও । বলিতে বলিতে তাহাব দুই চোখ জলে ভবিষ গেল, তালপব সেই জল ঝবৃ ঝৰ্ কবিয়া ঝরিয। পডিতে লাগিল, উৰ্দ্ধমুখে স্থিব হইয বসিয। বহিল। মা বলিলেন, তাই কৰু হেম, তাকে চিঠি লিখে দে । ඵ් ඵ
পাতা:পথ-নির্দ্দেশ-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৩৭
অবয়ব