૭૬ો ૨ चांशैछौद्ध बांौ ७ ब्रध्नां वर्थब णांयां८क्ब्र छूहे,ि अशङ्कडि नब्रन्नाबद्ध विद्वग्नांशैौ बा एछ, उर्षम তাহাকেই প্রমাণ' বলে। আমি কোন বিষয় শুনিলাম ; যদি উহা পূর্বাচ্চুভূত কোন বিষয়ের বিরোধী হয়, তবে আমি উহার বিরুদ্ধে তর্ক করিতে থাকি, কখনই উহা বিশ্বাস করি না। প্রমাণ আবার তিন প্রকার। সাক্ষাৎ অনুভব বা ‘প্রত্যক্ষ'—ইহা একপ্রকার প্রমাণ। যদি আমরা কোনপ্রকার চক্ষুকর্ণের ভ্রমে না পড়িয়া থাকি, তাহ হইলে আমরা যাহা কিছু দেখি বা অনুভব করি, তাহাকে প্রত্যক্ষ বলা যাইবে। আমি এই জগৎ দেখিতেছি, ऐशांब बखिष नशाक हेशंहे शरथहे थशां4 । विडौञ्च ‘अश्शांन'-छूत्रि ८कांब চিহ্ন বা লিঙ্গ দেখিলে, তাহা হইতে উহ। যে-বিষয়ের সূচনা করিতেছে, তাহা জানিতে পারিলে। তৃতীয়তঃ ‘আগম’ বা আপ্তবাক্য—যাহার প্রকৃত সত্য দর্শন করিয়াছেন, তাহাজের প্রত্যক্ষাহুভূতি। আমরা সকলেই জ্ঞানলাভের জন্য ক্রমাগত চেষ্টা করিতেছি। কিন্তু তোমাকে আমাকে উহার জন্ত কঠোর চেষ্টা করিতে হয়, বিচাররূপ দীর্ঘকালব্যাপী বিরক্তিকর রাস্ত দিয়া অগ্রসর হইতে হয়, কিন্তু শুদ্ধসত্ত্ব যোগী এই সকলের পারে গিয়াছেন। তাহার মনশ্চক্ষুর সমক্ষে ভূত ভবিষ্যৎ বর্তমান—সব এক হইয়া গিয়াছে, তাহার পক্ষে সবই যেন একখানি পাঠ্যপুস্তক। অামাদের মতো জ্ঞানলাভের কষ্টকর প্রণালীর ভিতর দিয়া তাহাকে যাইতে হয় না। তাহার বাক্যই প্রমাণ, কারণ তিনি নিজের ভিতরেই জ্ঞানস্বরূপকে উপলব্ধি করেন। এইরূপ ব্যক্তিগণই শাস্ত্রের রচয়িতা, আর এই জগুই শাস্ত্র প্রমাণ বলিয়া গ্রাহ । যদি বর্তমান সময়ে এরূপ কেহু জীবিত থাকেন, তবে তাহার কথা অবশুই প্রমাণরূপে গণ্য হইবে, অন্যান্ত দার্শনিকের এই আগুৰাক্য-সম্বন্ধে অনেক বিচার করিয়াছেন। র্তাহারা প্রশ্ন তুলিয়াছেন, আপ্তবাক্য সত্য কেন ? অাপ্তবাক্যের প্রমাণ—উহ। তাহাজের প্রত্যক্ষ অহুভূতি। যেমন পূর্বজ্ঞানের বিরোধী না হইলে তুমি যাহা দেখ বা আমি স্বাহ দেখি, তাহা প্রমাণ বলিয়া গ্রাহ হয়, জাপ্তবাক্যের প্রামাণ্যও সেইরূপ बूदि८ङ एहे८ष । हेशि८ब्रब्र च्याउँौङ खांब जांछ कब्र जखब ; षथब बै खांब যুক্তি ও মানুষের পূর্ব অভিজ্ঞতা থওন না করে, তখন সেই জ্ঞানকে প্রমাণ বলা স্বায় । একজন উন্মত্ত ব্যক্তি আসিয়া বলিতে পারে, জমি চারিদিকে দেবতা BBBBB BBBS BBB BBB BD DDD DS DDDD DDD DDDDD