পাতা:প্রবাসী (সপ্তদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/২১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

~ ৪ৰ্থ সংখ্যা] শিক্ষাবিষয়ক কয়েকটি কথা শিক্ষাবিষয়ক কয়েকটি কথা। আমাদের দেশের সামান্ত শ্ৰীৰী মালিক উপা অপেক্ষা অনেক সময় কম। আজকাল বিদ্যা অপেক্ষাগা আমাদের ছেলেরাই আমাদের জাতীয় জীবনের ভবিষ্যৎ আদর অনেক বেশী । শুধু আপ নে আশাম্বল। তাদের উপর খাবি আমাদের দেশের উন্নতি এই আশায় আজকাল আমাদের বিষাদি) দ লে সৰ্ব্বতোভাবে নিৰ্ভর করিতেছে । দেশের দুঃখ দূর করিতে, খাতিরও আলফাল অর্থের পরিমাণেৰাম হাদিয়া য ব্যবসা বাণিজ্য ও শিল্প দ্বারা অৰ্থ উপায় করিয়া আনিতে , সে হিসাবে শিক্ষকের স্থান অনেক নীচে লোকশিক্ষার দ্বারা জনসাধাৰণে দৈহিক, নৈতিক ও কলিকাতা বড়লোকের বাড়ী বাজার সরকার যোসাদে । মানসিক উন্নতি বিধান করিতে, তাহারাই আমাদের সম্বল । প্ৰকৃতি আসবাবের সহিত স্কুলমাষ্টা স্থান পাইয়া থাকে থােচিত শিক্ষাদানে, যাতে তাহাদিগকে চৰিত্ৰবান, স্নান.. তাহারা বে কিরুপ মহৎ কাৰ্য্যে আহ্মসমৰ্পণ কৰিছে। নও কবীর করিয়া তুলিতে পারি, ইহাই আমাদের লক্ষ্য তাহা আমরা ভাবিয়া দেখি না । হওয়া উচিত। যাহাতে তাহারা মাতৃভূমির সমস্ত দুঃখ তাহার ফলে এই ধাড়াইয়াছে যে যাহারা জীৱনে মােচন করিবার উপযুক্ত সুসান হইয়া উঠিতে পারে, সেই কোন-রকম জীবিকা অবলম্বন করিতে পাৱেল দা দিকে দৃষ্টি রাখা আমাদের সকলের একান্ত কৰ্ত্তবা। তাহারাই প্রায়ই সুলমাষ্টার হন । তাহাঁদের হয় হো নিজের নিজের বাড়ীর পরেই স্থল হইতেই আমাদের পাখির বা লইয়া ডাক্তারী করিতে হইবে, না হয় জীবনের শিক্ষা ও চবিত্ৰগঠন আরম্ভ হয় । উত্তর কালে যে মাষ্টারী কবিতে হইবে। মাষ্ট্ৰাষ্ট্ৰীৱ মহিলা এমন বেণীৰ পে হইবে, তাহার ভিত্তিস্থাপন স্কুলগৃহেই। এতগুলি যেসেটি একটি আকৰ্ষণবঙ্কপ হইবে। সকলেরই মুর সাহায্য কৰিবা ভাৱ যাহাদেৱ -ডেপুটগিবি প্ৰ দীনের িবকাশের কোম্পানির েনাকুলীমুঙ্গেী,ইত্যারি উপর ন্ততাহদের দায়িত্ব কত বেশী, তাহা আমরা সে-সব না হইলে তখন অগতির গতি মোক্তারী ওকাল সকলেই বুকি । ছেলেবেলােয় নরম মনের উপর সহজেই অনেক দেখা যায়, যাহাৱা এই কাৰ্য্যে সমঃ ব্যাপৃত বে ছাপ পড়ে, বড় হইলে কখনই তাহা আৱ মোহে না। তাহারা নিজেদের কাৰ্য্যের গুরুত্ব বোঝেন না । তা ছা! খন অলক্ষিতভাবে যে “প্ৰবৃত্তি ও চিন্তা আমাদের মনে জীবনসংগ্ৰাম তাহদের কাছে অনেক সময । প্ৰবেশ করে, সারাজীবন আমরা তাহাদের দ্বারা নিয়মিত আকার ধারণ করে। বেতন এত অল্প, যে, অনেক বই থাকি । সেইজন্ত ভাল শিক্ষকের গুণ আমরা কোন বাধ্য হইয়া অবসর সময়েও উপাৰ্থনের গ কালে শোধ দিতে পারি না। তাহারা চেষ্টা করিলে হয়। অনেকে সফাণ বিকাল ও স্নামে টশনি করে । ছেলেদের মন ভালরই দিকে ও অবহেলা করিয়া বা ভ্ৰমন এই অক্লান্ত পরিশ্রমের পর স্কুলের কয় ঘণ্টা অনেক সম । বশতঃ তাহাদিগকে মনের দিকে চালিত করিতে পারেন । তাহাদের বিশ্ৰাম-স্বৰূপ হইয়া থাকে। প্ৰকৃত শিক্ষা দেয় পভাবে েদখিলে ব্লাহ বুঝা যায় পিতামাতার শিক্ষকের জন্য যেগুণ মানসিক অবস্থা থাকা উচিত সেৱপ ধৈৰ্য্য প্ৰস্তাব আমাদের উপর বড় সামান্ত নয় । ও সংযম প্রায়ই থাকে না। ছাত্ৰদিগের শিক্ষার উড়ির এইৱণ কুভার যাহাদের উপর ন্তু, দুঃখের বিষয় বিষয় ভাবিবার জন্য অবসর প্যন্ত গান না। এই আৰৱ তাহাদেৱ প্ৰতি বিশেষ দৃষ্টি রাখি না। যাহারা দায়িত্বপূৰ্ণ কাৰ্য্যের প্রতি তাদের যে শ্ৰদ্ধা ও আয়াগ লেদের শিক্ষা িদবেন, প্তাহার সে কাৰ্য্যের যথাৰ্থ উপযোগ থাকা উচিত, তাহার কিছুই থাকে না। স্কট (Routine কিল, শিক্ষা দিবার তাঁহাদেৱ যথেষ্ট সামৰ্থ্য আছে কি না, অম্বুবাচী দিনগত পাপক্ষা” কৰিলেই তাহাদেৱ . দাম্বিন্ধে আমরা ভাবিয়া দেখি না । অবসান হইয়া থাকে। আমাদের স্কুলে শিক্ষকের বেতন খুব সামান্ন। অনেক এই প্ৰণালীতে কাৰ্য্য চলুতে, যে -সকল কুফল হয়েছে কীকি আই. এউপাধিধারী শিক্ষকের মানি ও আমাদের কাজ নাই। বাংলনে উপায়