শ্রাবণ, ১৩৪e] ব্যাপার দেখে চোখ ছুটী বড় বড় হয়ে উঠলো । ওদিকে লোকও জুমে গ্যালো ক’ঞ্জল। কি যে করবে রেখা কিছুই বুঝলে না। তাঁর একট কথায় যে আমন অনর্থ ঘটতে পাক্সে সে অভিজ্ঞতা তার এই প্রখম । ওদিকে সুরেশ তৈরীই ছিল । ভীড়ের মধ্যে থেকে এগিয়ে এল। আম-কাপড়টা খুলে জলে লাফিয়ে পড়লে । সাতত্বে রক্টনে কাছে গিয়ে তfর একটা হাত ধরে টেনে আনলে । তীরে এসেই রীন ঘাসের উপর শুর পক্ষুলো । হয়ত্বে বা এখুনি জ্ঞান হারাবে। স্বরেশ তার বুকটা খানিক ডলে দিতে তবে সে উঠে বলে । এদিকে রেখা ততক্ষণে এক এক দাড় টেনে নৌকা ডাঙ্গীয় ষ্টিড়িয়েছে। কাপড় জমি পরে নিস্তে ধেীক্ষপ লাগলে नः । দ্ভিজে পরিধেয়গুলো একটা কমলে ধধে নিয়ে সুরেশ খাবার উদ্যোগ করে খুললে— নৌকাখান মালির খ্রিস্মীয় দিয়ে, এখান থেকে বেরিয়ে পড়ুন, লংলে এখুনি হয়তে পুলিশ এসে পড়বে, কৈফিয়কের তখন অল্প শেষ থাকবে না, থানাতেও নিয়ে যেতে পারে । রেখা বললে--আপনি চলুন একটু আমাদের সঙ্গে এতটা করলেন, আর একটু •• —বেশ চলুন, জামার কোন আপত্তি নেই। পুলিশ আসার নামে রেখা একটু দ্বর পেয়েছিল, বলে—নেীত এখানেই থােক, জমা দেবার হাঙ্গামার শার দরকার নেই, আলী ঠিক খুজে নেৰে এখন। —বেশ, সেই ভালে । তিনজনে বাগানের বাইরে এল । রেখা বললে—একখান ট্যাংকলি করবো রবীমবাৰু? স্বধীন মলে মনে হাঁসলে, ৰললে—লা, ভাল লাগ না লীগ ኟኅኃ টীকৃলির দরকার নেই, এটুকু পথ আমি স্থাটতে পারবো, ওই মোড় থেকে বাস ধরলেই চলবে। সুরেশ তাঁর কণার সায় দিয়ে স্থললে—অ্যর এখন খানিকট হেঁটে ধাওয়াই অjপনার দরকার। ডুবে জলটল খাওয়ার পর খানিকট বেড়ানো আপনার পক্ষে ওষুধের কাজ করৰে। ৱেশ বললে—বেশ, তবে তাই চলুন। যেতে বেড়ে স্বরেশ রধীনকে প্রশ্ন করলেঅjপঞ্জি কি খুব দুর্বলঙ বোধ করছেন ? পেটের মধ্যে জ্বল চকু ঢকু করছে বলে মনে হুচ্ছে? —লাঁ, তেমন তে কিছু এখনও বুঝতে পারছি ( -ठtशश यां★नांद्र क्लिई झग्रन, बांकि গিয়ে একটু ব্ৰাণ্ডি খেয়ে তয়ে পড়বেন, কাল শকালে উঠে দেখৰেল একেবারে চাঙ্গ হয়ে গ্যাছেন ঃ ৱেথা বললে--আপনি না সাহায্য করলে কি হোত ধনু দেখি। আপনি না লাকিয়ে পড়লে স্বৰীনৰtধুকে জাজ ডুবে ময়তে ছেণ্ডি । श्वाँ१नेि कि ॐकॉग्न tर क८ब्रtछ्ञ कि रुलt३ ! রেখা মুগ্ধ দৃষ্টিতে স্থপ্লেশের মুখের পীনে তাকিয়ে রইল । একটা লোককে স্বত্যুর মুখ থেকে ফিরিয়ে ওনেও একট প্রশংলার দাবী করে ল', প্রশংসা করলেও লজ্জিত হয়, এই তো লন্ত্যিকারের মামুধ । সুী ছলে জড়লোক ষ্ট্রে দাড়িয়ে দেশ ছি , কেউ ষ্ট্রে জলে লাফিয়ে পড়লো না । তাঁদের মধ্যে এক লেষ্ট শুধু মঙ্গ দেখতে আসেন, সন্ধ্যিকাস্থের মনুষত্ব অাছে তাঁরই মধ্যে । ৰূীন জার সুরেশ পাশাপাশি চলছিল, একেবারে স্বপরিচিত্তের মত, কোনদিনই যেন পরস্পরের লক্ষে পরিচয় ছিল না। চৌৰঙ্গীর কাছাকাছি এসে সুৰেশ বললে—
