পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সৌরশক্তি ঐ বঙ্কিমচন্দ্র রায় আধুনিক সময়কে কলকারখানার যুগ বলা যাইতে পারে। কলকারখানাসমূহ আবার শক্তির লীলাক্ষেত্র। বিজ্ঞানের মূলনীতি বলে, যে শক্তি অক্ষয়, অব্যয়, (conservation of energy) । ইহা রূপান্তরিত হইতে পারে, কিন্তু নষ্ট হইতে পারে না। তাপ, আলোক, বিদ্যুৎ প্রভৃতি শক্তির রূপাস্তব মাত্র । কোনো যন্ত্রে তাপকে, কোনো যন্ত্রে বিদ্যুৎকে কোনো যন্ত্রে বা রাসায়নিক শক্তিকে (chemical energy) offio offsirs (mechanical energy) পরিণত করা হয়। এই শক্তির প্রধান উপাদান হইতেছে কয়লা ও পেট্রোলিয়াম্। দুইতিন শতাব্দী পূৰ্ব্বে ও প্রাচীন কালে অরণ্যমধ্যস্থ বৃহৎ-বৃহৎ বৃক্ষগুলি আমাদের ইন্ধন জোগাইত। তা’র পর মনুষ্যবৃদ্ধির সঙ্গে-সঙ্গে যখন অরণ্যগুলি লোকালয়ে ও সমতল কৃষিক্ষেত্রে পরিণত হইল, তখন বৈজ্ঞানিকের রত্নগর্তা ধরিত্রীর শরণাপন্ন হইয় তাহার কুক্ষি হইতে কয়লা ও পেট্রোলিয়ামু উদ্ধার করিলেন। এই দুই বস্তুই এখন কলকারখানার প্রধান খাদ্য। প্রমাণিত হইয়াছে যে, অতি প্রাচীনকালে যে-অবস্থায় পড়িয়া বৃক্ষণদি ভূপ্রোথিত হইয়াছিল, পৃথিবীর আর সে-অবস্থা নাই। এখন इकॉनि चांद्र फूथाषिउ श्हेडरल् न, शङब्रां९ न्डन করিয়া কয়লা বা পেট্রোলিয়ামের উৎপত্তি হইতেছে না, অথচ পূৰ্ব্বসঞ্চিত কয়লাদির ব্যয় ক্রমেই বাড়িয়া চলিয়াছে। <dहे चाब्रवT८ब्रब्र श्निांद कब्रिञ्च £बखांनिकत्र१ बफ़ई চিন্তিত হইয়া পড়িয়াছেন। আশঙ্কা হইতেছে, বুঝি বা একশত বৎসরের মধ্যে পৃথিবীর কয়লা ও কেরোসিনের छा७fब्र निःtलबिड ह्हेघ्ना शाहेtरु । डाझे ६षखानिकप्री শক্তির নব উৎসের সন্ধানে নিযুক্ত হইয়াছেন। যেসব দেশে জলপ্রপাত আছে, তথায় ঐ শক্তির সাহায্যে নানারূপ যন্ত্ৰাদি চালিত হইতেছে । আমেরিকার নায়েগ্ৰাপ্রপাত শক্তির এক প্রকাও লীলাক্ষেত্র ; কিন্তু সমতল-প্রদেশে জলপ্রপাতের অভাব। দেখা গিয়াছে যে ՀՓա-Հ এইসব প্রদেশে সৌরতাপকে যান্ত্রিক শক্তিতে পরিণত করিতে পাঞ্চিলে ভবিষ্যতে আমাদিগকে আর কয়লা বা পেট্রোলিয়ামের খনির উপর নির্ভর করিতে হইবে না । কলকারখানার বংশধরেরাও নিশ্চিন্ত ও নিঃশঙ্ক इदेंtदन । . ༤་༨ - “. . ১৮৭৮ খৃঃ আৰো মুশো কর্তৃক উদ্ভাবিত সুৰ্য্যতাপ সঞ্চয়কারী बृह शांईबलिड़े बज সৌরশক্তির পরিচয়-প্রদানের পূৰ্ব্বে স্বৰ্য্য-সম্বন্ধে কিছু বলা আবশ্বক। প্রাচীন কালে লোকের ধারণা ছিল যে, রাবণের চিতার স্তায় স্বর্ধ্যের মধ্যে অবিরত দহন-ক্রিয়া চলিতেছে ; কিন্তু এই ধারণা পরিত্যক্ত হইয়াছে। সূর্ধ্যের মধ্যে যদি ক্রমাগত দহন-ক্রিয়া (combustion) চলিত, তাহা হইলে উহা এতদিনে ভৰ্ম্মে পরিণত হইত। অধিকন্তু আধুনিক গবেষণায় স্থিরীকৃত হইয়াছে যে, স্বর্ধ্যের তাপ সেণ্টিগ্রেতের ছয় হাজার ডিগ্রি। ঐ তাপে দহন-ক্রিয়া চলিতে পারে না। কোনো বস্তু যখন দগ্ধ হয়, তখন উহা রাসায়নিক প্রক্রিয়া দ্বারা অন্ত পদার্থের সহিত সংযুক্ত হয়, কিন্তু ছয় হাজার ডিগ্রি উত্তাপে রাসায়ানিক সংযোগ ত হয়ই না, বরং এত উচ্চ তাপে সমস্ত যৌগিক পদার্থ মৌলিক পদার্থে বিশ্লিষ্ট হুইয়৷ বায়। কি উপায়ে সূর্ধ্য প্রত্যহ এত তাপ বিকিরণ করিয়াও নিম্প্রভ হয় না, সে-সম্বন্ধে বৈজ্ঞানিকগণের মধ্যে भट८ख्न चां८छ् ७ जनTाशिंe देशंब्र शबौभांश्न श्ब्र नाझे ।